a
ফাইল ছবি
ইউক্রেনের সেনাবাহিনী বৃহস্পতিবার বলেছে, তারা পূর্বাঞ্চলীয় শহর খারকিভের কাছে একটি রাস্তায় চারটি রাশিয়ান ট্যাঙ্ক ধ্বংস করে দিয়েছে। এছাড়া লুহানস্ক অঞ্চলের শাচিসতিয়া শহরের কাছে ৫০ রুশ সৈন্যকে তারা হত্যা করেছে। সেই সঙ্গে ষষ্ঠ রাশিয়ান বিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে। খবর রয়টার্স।
রাশিয়ার সেনারা ইউক্রেনের শাচিসতিয়া শহরে হামলা করেছিল। এএফপির খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান টুইটারে বলেছেন, ‘শাচিসতিয়া নিয়ন্ত্রণে এসেছে। দখলদার ৫০ রাশিয়ান সৈন্য নিহত হয়েছেন। ক্রামাটোরস্ক জেলায় রাশিয়ার আরও একটি বিমান ভূপাতিত করা হয়েছে। এ নিয়ে রাশিয়ার ছয়টি বিমান ভূপাতিত হলো।’
এর আগে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে বিদ্রোহী–নিয়ন্ত্রিত এলাকার কাছে রাশিয়ার পাঁচটি বিমান ও একটি হেলিকপ্টার ভূপাতিত করার দাবি করেছিলেন ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল সেরহিই শাপটাললা।
এদিকে রাশিয়ার দাবি, তারা ইউক্রেনের কয়েকটি বিমানঘাঁটি অচল এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে।
ফাইল ছবি
শিল্পোন্নত ৭ জাতি গোষ্ঠীর সংগঠন জি-সেভেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে আগ্রাসী এবং ভিত্তিহীন সমালোচনার মাধ্যমে বিপজ্জনক খেলা খেলায় মেতে উঠেছে বলে অভিযোগ করেছেন ব্রিটেনে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আন্দ্রেই কেলিন।
কেলিন বলেন, জি-সেভেনের এই অপতৎপরতার কারণে রাশিয়ার সঙ্গে চীনের ঘনিষ্ঠতা আরও বেড়ে যাবে। ফলে দু’টি দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে পশ্চিমাদের সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে।
ব্রিটেনে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আন্দ্রেই কেলিন বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। জি-সেভেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা চীন ও রাশিয়াকে কঠোর সমালোচনা করেছেন চলতি মাসের গোড়ার দিকে।
ইউক্রেন এবং চীনা তাইপের বিষয়ে মস্কো এবং বেইজিংকে তারা বলদর্পী ও বিদ্বেষী শক্তি হিসেবে কটাক্ষ করে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রুশ রাষ্ট্রদূত বলেন, জি-সেভেন তাদের দীর্ঘ ঘোষণাপত্রে পক্ষপাতপূর্ণ, সাংঘর্ষিক ও সারবত্তাহীন বক্তব্য প্রদান করেছে। এতে করে চীন ও রাশিয়ার জনগণের মধ্যে পশ্চিমা-বিরোধী ধ্যান-ধারণার উদ্বুদ্ধ করছে।
এইচ টি ইমামের সহিত ভারতীয় হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী ।
বুধবার ভারতীয় হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
উল্লেখ্য, গত ৫ অক্টোবর ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার হিসেবে যোগ দেন বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।