a
ফাইল ছবি
প্রফেসর ড. ইউনূসকে নিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার বক্তব্যের পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন। তিনি বলেন, কাউকে খুশি করার জন্য ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমন বক্তব্য দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন এ কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, আমার সঙ্গে কথা না বলে গণমাধ্যমে বিবৃতি দেওয়া মানে কাউকে খুশি করার জন্য তিনি এসব কথা বলেছেন।
এর আগে সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার স্থগিতে ১৭৬ বিশ্বনেতার বিবৃতির সঙ্গে আমি একমত। বিশ্বনেতাদের বিবৃতির প্রতিবাদ জানিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে একটি বিবৃতি দেওয়ার কথা রয়েছে। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই বিবৃতিতে আমি স্বাক্ষর করব না। আমি মনে করি তার সম্মানহানি এবং বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে।
সই না করার কারণ হিসেবে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ইসরায়েলে বিচার সম্পর্কিত যে আইন সংস্কার হচ্ছে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন সেদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল। তাই বিবৃতিতে সই না করা আমার নিজস্ব চিন্তা। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি: মির্জা ফখরুল
প্রধান বিচারপতির বাসায় হামলার ঘটনায় রমনা থানায় করা মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুল খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও সগির হোসেন লিওন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম আব্দুর রাফেল।
এর আগে, গত ২২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে। এর কিছুদিন পর জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি। আবেদনের শুনানি নিয়ে ৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট জামিন প্রশ্নে রুল দেন। মামলায় মির্জা ফখরুলকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে রাষ্ট্রপক্ষকে এক সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
গত ১৭ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুলের আইনজীবীদের আরজির পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ রুল শুনানির জন্য ৩ জানুয়ারি তারিখ ধার্য করেন। সেদিন মির্জা ফখরুলের আইনজীবীর পক্ষে সময়ের আরজি জানানো হয়। আদালত ওই সপ্তাহের জন্য শুনানি মুলতবি করে আদেশ দেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ রুলের ওপর শুনানি শেষে তা খারিজ করে রায় দেন হাইকোর্ট।
ফাইল ছবি
অনলাইনেই জমির ই-নামজারির ফি পরিশোধ করা যাবে এবং একই সঙ্গে অনলাইনে ফি পরিশোধ করলেই দেওয়া হবে কিউআর কোডযুক্ত অনলাইন ডিসিআর। এই ডিসিআর ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে দেওয়া বা বিজি প্রেস থেকে ছাপানো ডিসিআরের মতো ব্যবহার করা যাবে।
গতকাল এ বিষয়ে পরিপত্র জারি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়। পরিপত্রে বলা হয়, ২০১৫ সালের ৩ জুনের ভূমি মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রের ধারাবাহিকতায় নাগরিকদের ই-নামজারি, জমাভাগ ও জমা একত্রীকরণ বাবদ ফি সম্পূর্ণভাবে অনলাইনে দিতে মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তাই, আবেদনকারী ই-নামজারি আবেদনের সময় আবশ্যিকভাবে প্রথমেই কোর্ট ফি বাবদ ২০ টাকা এবং নোটিস জারি ফি বাবদ ৫০ টাকাসহ মোট ৭০ টাকা অনলাইনে জমা দেবেন। নামজারি অনুমোদনের পর রেকর্ড সংশোধন বা হালনাগাদ ফি বাবদ এক হাজার টাকা এবং প্রতি কপি নামজারি খতিয়ান সরবরাহ বাবদ ১০০ টাকা, অর্থাৎ মোট এক হাজার একশত টাকা আবেদনকারী অনলাইনে জমা দেবেন।
এক হাজার ১০০ টাকা পরিশোধ করে আবেদনকারী কিউআর কোডযুক্ত অনলাইন ডিসিআর সংগ্রহ করতে পারবেন। এ ডিসিআর ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে প্রদত্ত বা বিজি প্রেস হতে ছাপানো ডিসিআরের সমপর্যায়ের এবং আইনগতভাবে বৈধ ও সর্বক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য ও ব্যবহার করা যাবে।