a কঠোর লকডাউন অমান্যকারীদের হতে পারে ‘৬ মাসের জেল ও জরিমানা’
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

কঠোর লকডাউন অমান্যকারীদের হতে পারে ‘৬ মাসের জেল ও জরিমানা’


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ৩০ জুন, ২০২১, ০৪:৪৪
কঠোর লকডাউন অমান্যকারীদের হতে পারে ‘৬ মাসের জেল ও জরিমানা’

সংগৃহীত ছবি

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকারের ঘোষণাকৃত কঠোর বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের ২৬৯ ধারায় মামলা হতে পারে। বাইরে বের হওয়ার সংগত কারণ না দেখাতে পারলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ২৬৯ ধারায় মামলায় ৬ মাসের জেল ও জরিমানা হতে পারে।

আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘পুলিশ রাস্তায় থাকবে। কোনো যানবাহন বের হলে দণ্ডবিধির ২৬৯ ধারায় মামলা করা হবে। 

যৌক্তিক কারণ না দেখাতে পারলে তাকে গ্রেফতার করে আদালতে তোলা হবে। এর পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালতেও সাজা দেয়া হবে। এবার পুলিশ শক্ত অবস্থানে থাকবে। পুলিশ শক্ত অবস্থানে থাকবে বলেই আপনারা নিরাপদে থাকবেন।’

তিনি আরও বলেন, আগামীকাল বৃহ্স্পতিবার থেকে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনে বন্ধ থাকবে সব ধরনের যন্ত্রচালিত যানবাহন, শপিংমল ও মার্কেট। সেই সঙ্গে মহল্লা ও অলি-গলির চা ও পানের দোকানও বন্ধ থাকবে। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সশস্ত্রবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার যথাযথ ব্যবহার করতে হবে


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫, ০৪:০৬
সশস্ত্রবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার যথাযথ ব্যবহার করতে হবে

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  দেশের বর্তমান চলমান উদ্বেগজনক আইনশৃঙ্খলা পরিস্হিতিতে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নতুন বাংলাদেশের অঙ্গীকার নিয়ে গঠিত জনতার দল। আজ ২৪ মার্চ ২৫, সকাল ১১ ঘটিকায় ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস ছালাম হলে মূলত দুইটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। আইটেম-১। সশস্ত্রবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার যথাযথ প্রয়োগ না হওয়া প্রসংগে।

আইটেম-২। আর পি ও ১২(১)(চ) এর সংশোধনী প্রসংগে।
সংবাদ সম্মেলনের প্রথম বিষয়, সশস্ত্রবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার যথাযথ প্রয়োগ না হওয়া প্রসংগে জনতার দলের প্রধান সমন্বয়ক এবং মুখপাত্র ডেল এইচ খান বলেন, ৫ আগষ্ট স্বৈরাচার পতনের পরে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্হিতির চরম অবনতি ঘটে। ক্রমান্বয়ে এ পরিস্হিতির সামান্য উন্নতি হলেও উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা ক্রমশ বাড়ছে। গত ০১ মাসে শিশুধর্ষণ এবং মব জাষ্টিসের ঘটনাগুলো প্রমান করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্হিতির কতটা ভঙ্গুর! প্রায় ৬ মাস ধরে সশস্ত্রবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠে থাকা সত্বেও আইনশৃঙ্খলা উন্নতি হচ্ছে না। তৃণমূল পর্যায়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের দখলদারী ও চাঁদাবাজী অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে। জুলাই বিপ- বের ছাত্র হত্যা মামলাকে পুঁজি করে সারাদেশে অসংখ্য মিথ্যা মামলা হয়েছে। সরকার, স্বরাষ্ট্রউপদেষ্টা, আইজিপিসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন পর্যায়ে সতর্কতা বা মিথ্যা মামলায় হয়রানি না করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারী করার পরও কোনো কাজ হচ্ছে না।

অনেক সাধারণ - নিরীহ মানুষ ঘরে ঘুমাতে পাচ্ছেন না। এলাকার পারিবারিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক বিষয়ে প্রতিপক্ষের প্রতি চরম প্রতিহিংসামূলক আচরণ করা হচ্ছে। এ পরিস্হিতিতে সশস্ত্রবাহিনীকে ম্যাজিষ্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে দীর্ঘদিন মাঠে রাখার ফলে সশস্ত্রবাহিনীর ভাবমূর্তি ভীষণভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। যদি সরকার আম্ভরিক থাকে সশস্ত্রবাহিনীর বহুমাত্রিক ব্যবহার করে ১৫ দিনের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্হিতির অভূতপূর্ণ উন্নতি করা সম্ভব। এ বক্তব্যের আলোকে আমাদের দলীয় অবস্হান - হয় সশস্ত্রবাহিনীর ম্যাজিষ্ট্রেসি ক্ষমাতার পূর্ণ/সদ্ব্যবহার করা হোক নতুবা সশস্ত্রবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে নেয়া হোক। এমন দীর্ঘ মোতায়েনের ফলে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী।

সংবাদ সম্মেলনের ২য় বিষয়, আর পি ও ১২(১)(চ) এর সংশোধনী প্রসংগে বলেন, জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৭২ এর আর্টিকেল ১২(১) (চ) এর ধারামতে প্রজাতন্ত্রের বা সংবিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষের বা প্রতিরক্ষা কর্ম বিভাগের কোনো চাকুরী থেকে পদত্যাগ করেছেন এবং উক্ত পদত্যাগ বা অবসর গমনের পর ৩ বছর অতিবাহিত না হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। এ ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে ২০২৩ সালে মোট ৪টি রীট পিটিশন করা হয় - যা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের ফরমায়েশি আদেশে মহামান্য হাইকোর্টে খারিজ করেন।

বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ৬৬ (২) এ সংসদ নির্বাচনের অযোগ্যতার কারণসমূহ সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ধারাটি বাংলাদেশ সংবিধানের আর্টিকেল ১১, ১৯, ২৬-২৭ এবং ৬৬ এর সাথে সাংঘর্ষিক এবং এ-তে অবসারপ্রাপ্ত সরকারী চাকুরীজীবীগণের সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুন্ন করা হয়েছে। বিপ-বোত্তর সময়ে গঠিত নির্বাচন ব্যবস্হা সংস্কার তাঁদের সুপারিশে আর পি ও'র এই ধারাটি বাতিলের সুপারিশ করেননি। এ ধারাটি নির্বাহী আদেশে বাতিল করতে অর্ববর্তীকালীন সরকারকে বিনীত অনুরোধ করছি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

মডার্না-সিনোফার্মের টিকা যারা যারা পাচ্ছেন


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৭ জুলাই, ২০২১, ১১:৩০
মডার্না-সিনোফার্মের টিকা যারা যারা পাচ্ছেন

সংগৃহীত ছবি

করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে মডার্না ও সিনোফার্মের টিকাদান বিষয়ক নতুন নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। নির্দেশনায় ৩৫ বছরের বেশি সবাইকে নিবন্ধনের আওতায় আনাসহ কারা এসব টিকা পাবেন সেই তালিকা দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৬ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মো. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

যেসব কেন্দ্রে বিতরণ হবে এই দুই টিকা তা হলোঃ
১২টি সিটি করপোরেশন এলাকার নির্দিষ্ট টিকা কেন্দ্রে (ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, বরিশাল) মডার্নার টিকা দেয়া হবে। 

আর সকল জেলা ও উপজেলায় সিনােফার্মের টিকা দেওয়া হবে। তবে, রেজিস্ট্রেশন ব্যতীত কেউ টিকা নিতে পারবেন না।

মডার্না-সিনোফার্মের টিকা যারা পাচ্ছেনঃ
১। ৩৫ বছরের ঊর্ধ্বে সব নাগরিককে রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনতে হবে। রেজিস্ট্রেশনকারীদের মধ্যে বেশি বয়সী থেকে ক্রমান্বয়ে কম বয়সীদের পর্যায়ক্রমে প্রাধিকার অনুযায়ী এসএমএসের মাধ্যমে টিকাদান করা হবে।

২। বীর মুক্তিযােদ্ধা ও বীরাঙ্গনা

৩। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি

৪। রাষ্ট্র পরিচালনায় অপরিহার্য কার্যালয় তথা মন্ত্রণালয়, সচিবালয়, বিচারিক ও প্রশাসনিক কার্যালয় সমূহের কর্মকর্তারা।

৫। প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী, নৌ বাহিনী ও বর্ডার গার্ড বাহিনীসহ কোস্টগার্ড ও প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সদস্যরা।

৬। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথা পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব), ট্রাফিক পুলিশ ও আনসার-ভিডিপি।

৭। করোনা মহামারি মােকাবিলায় সরাসরি সম্পৃক্ত সরকারী হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরা। তাদের মধ্যে রয়েছেন- চিকিৎসক, সেবিকা ও মিডওয়াইফ, এসএসিএমও, অল্টারনেট মেডিকেল কেয়ার, হােমিওপ্যাথি, ফার্মাসিস্ট, মেডিকেল টেকনােলােজিস্ট, ল্যাবরেটরি এটেনডেন্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ওয়ার্ড বয়, আয়া, ধােপা, টিকেট ক্লার্ক, কুক মশালটি, পরিচ্ছন্নতা বিষয়ককর্মী, ফিজিওথেরাপিস্ট, অ্যাম্বুলেন্স চালক এবং অন্যান্য সরাসরি সেবাদানের সঙ্গে সম্পৃক্তরা।

৮। আইনজীবী (বার কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদিত)।

৯। গণমাধ্যমকর্মী।

১০। জনসেবায় সরাসরি সম্পৃক্ত সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার কর্মী।

১১। ধর্মীয় প্রতিনিধিরা।

১২। মৃতদেহ সৎকারে নিয়ােজিত ব্যক্তি।

১৩। মন্ত্রণালয়, বিভাগ, জেলা ও উপজেলাগুলোতে আবশ্যকীয় জনসেবায় নিয়ােজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী।

১৪। নৌ-বন্দর, রেল স্টেশন ও বিমান বন্দরগুলোতে কর্মরতরা।

১৫। জরুরি বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কাজের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারী।

১৬। নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে যারা আগে নিবন্ধন করেছেন, কিন্তু এখন পর্যন্ত একটি ডোজ টিকাও পাননি তাদেরকে টিকাদান করতে হবে। এক্ষেত্রে নির্ধারিত কেন্দ্র থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জানাতে হবে।

১৭। যাদেরকে আগে এসএমএস পাঠানাে হয়েছিল, কিন্তু কোনো কারণবশত টিকা গ্রহণ করতে পারেননি তাদেরকে অগ্রাধিকার দিয়ে ক্রমান্বয়ে নিবন্ধিত ব্যক্তিদের টিকাদান করতে হবে।

১৮। অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিদেশগামী বাংলাদেশী অভিবাসী কর্মী। তাদেরকে অবশ্যই জনশক্তি উন্নয়ন ব্যুরাে কর্তৃক অনুমােদিত ও রেজিস্ট্রেশন থাকতে হবে।

১৯। সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীরা।

২০। সরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি, সরকারি মাটস এবং সরকারি আইএইচটির শিক্ষার্থীরা।

২১। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) প্রেরিত তালিকা অনুযায়ী।

২২। বিডার আওতাধীন ও অন্যান্য জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নমূলক সরকারি প্রকল্প কর্মকাণ্ডে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। যেমন- পদ্মাসেতু প্রকল্প, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প, মেট্রোরেল প্রকল্প, এক্সপ্রেস হাইওয়ে প্রকল্প, রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প, রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ইত্যাদি।

২৩। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকার পরিচ্ছন্নতাকর্মী। যারা আগে টিকা গ্রহণ করেননি।

২৪। ৫৫ বছরের ঊর্ধ্বে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকরা (এফডিএমএন)।

২৫। কৃষক ও শ্রমিক।

২৬। সৌদি আরব ও কুয়েতগামী প্রবাসী শ্রমিকদের ফাইজারের টিকাদানের জনা নির্ধারিত সাতটি কেন্দ্র সংরক্ষিত থাকবে। এসব কেন্দ্র থেকে অন্যান্যদের টিকা দেওয়া হবে না। কেন্দ্রগুলো হলো- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শেখ রাসেল গাস্ট্রো-লিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শহীদ সােহারাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল ও মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

২৭। সৌদি আরব ও কুয়েত ব্যতীত অন্যান্য দেশের প্রবাসী শ্রমিকেরা উল্লিখিত ৭টি নির্দিষ্ট কেন্দ্র ব্যতীত অন্য কেন্দ্রে নিবন্ধন করে টিকা নিতে পারবেন।

২৮। বিদেশগামী শিক্ষার্থীরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভুক্ত হয়ে সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে টিকার আওতায় আসবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আইন