a
ফাইল ছবি
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, সরকার পর্যাপ্ত টিকা সংগ্রহ না করেই গণটিকার নামে গণপ্রতারণা শুরু করেছে। চরম অব্যবস্থাপনা এবং দলীয়করণের কারণে এই লোক দেখানো গণটিকা অভিযান গণসংক্রমণ অভিযানে পরিণত হয়েছে।
আজ রোববার দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি সরকারকে দলীয়করণের প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে এসে সর্বজনীন টিকা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, সারা দেশে সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে। সরকারের হাতে টিকা এসেছে ১ কোটি ৬০ লাখ। ৭০ ভাগ মানুষকে টিকা দিতে হলে প্রয়োজন হবে ২৬ কোটি টিকা। সরকার টিকা প্রদানেও ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, টিকার বিষয়ে সরকারের মন্ত্রী ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। এসবের মধ্য দিয়ে সরকারের সমন্বয়হীনতা ও দায়িত্বহীতার পরিচয় স্পষ্ট হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো
ফাইল ছবি
রাষ্ট্রবিরোধী ও উসকানিমূক বক্তব্যের অভিযোগে মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানীকে আটক করেছে র্যাব। র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার উপ-পরিচালক মেজর রইসুল আজম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে, আজ দুপুরে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম-মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হক তার মুক্তির দাবি জানিয়ে ফেসবুক আইডিতে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
স্ট্যাটাসে মামুনুল হক লিখেছেন, মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী RAB এর নিরাপত্তায় আছে মর্মে নিশ্চিত হয়েছি। অবিলম্বে তার মুক্তি দাবি করছি!
গণঅধিকার পরিষদ থেকে সদস্যসচিব, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর ও ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাশেদ খাঁনকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছেন দলের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া। এর আগে, রাশেদ খানকে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক করেন নূর ও তার অনুসারীরা। এবার রেজা কিবরিয়াকে মাতাল বলে অভিহিত করলেন নূর।
মঙ্গলবার (২০ জুন) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক স্ট্যাটাসে এমন প্রতিক্রিয়া জানান ডাকসুর সাবেক এই ভিপি।
স্ট্যাটাসে নুর লেখেন, রেজা কিবরিয়া গণঅধিকার পরিষদের ১২১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির ২১ জনকেও ভালোভাবে চেনেন না, নামও বলতে পারবেন না। ৫৪ জেলা কমিটির ১০ জনকেও চেনেন কিনা সন্দেহ!
গত পৌনে ২ বছরে রেজা কিবরিয়া সংগঠনে পৌনে ২ লাখ টাকাও খরচ করেননি, ২০টা প্রোগ্রামেও ছিলেন না। গণঅধিকার পরিষদ কিংবা গণঅধিকার পরিষদের অঙ্গ সংগঠন/ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্র অধিকার পরিষদ, যুব অধিকার পরিষদ, শ্রমিক অধিকার পরিষদ, প্রবাসী অধিকার পরিষদ, পেশাজীবী অধিকার পরিষদ গঠনে রেজা কিবরিয়ার কোনো ভূমিকাও নাই। সবকিছু গুছিয়ে আমরাই তাকে একটা গোছানো প্ল্যাটফর্মে এনেছিলাম। তিনি সে সম্মান ধরে রাখতে ব্যর্থ হন। সুতরাং গণঅধিকার পরিষদের সংগঠকদের কাউকে বহিষ্কার করা বা গণঅধিকার পরিষদকে বিভক্ত করার যোগ্যতা রেজা কিবরিয়া রাখেন না।
নুরুল হক নুর আরও লেখেন, বিদেশে বসে ‘মাতাল’ হয়ে তিনি কি প্রেস রিলিজ দিলেন, তাতে আমাদের কিচ্ছু যায়-আসে না। আমরা কেন্দ্রীয় মিটিং ডেকে নিয়মতান্ত্রিকভাবেই ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক করেছি। সূত্র: ইত্তেফাক