a সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে: ফখরুল
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে: ফখরুল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ০৮ আগষ্ট, ২০২১, ০৮:১৫
সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে: ফখরুল

ফাইল ছবি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, সরকার পর্যাপ্ত টিকা সংগ্রহ না করেই গণটিকার নামে গণপ্রতারণা শুরু করেছে। চরম অব্যবস্থাপনা এবং দলীয়করণের কারণে এই লোক দেখানো গণটিকা অভিযান গণসংক্রমণ অভিযানে পরিণত হয়েছে।

আজ রোববার দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি সরকারকে দলীয়করণের প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে এসে সর্বজনীন টিকা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। 

তিনি বলেন, সারা দেশে সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে। সরকারের হাতে টিকা এসেছে ১ কোটি ৬০ লাখ। ৭০ ভাগ মানুষকে টিকা দিতে হলে প্রয়োজন হবে ২৬ কোটি টিকা। সরকার টিকা প্রদানেও ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, টিকার বিষয়ে সরকারের মন্ত্রী ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। এসবের মধ্য দিয়ে সরকারের সমন্বয়হীনতা ও দায়িত্বহীতার পরিচয় স্পষ্ট হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সমন্বয় বাড়াতে ৩টি কমিটি করবে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪, ১২:২৬
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সমন্বয় বাড়াতে ৩টি কমিটি করবে

ফাইল ছবি: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সমন্বয়কদের মাঝে বৈঠক

 

নিউজ ডেস্ক: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা, কর্মসূচির রূপরেখা নির্ধারণ, কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় সংগঠকদের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে প্রায় ৪ ঘণ্টাব্যাপী রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছে।

গতকাল বুধবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ১৫৮ জন সমন্বয়ক ও সহ-সমন্বয়কের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ৮৮ জন।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, সমন্বয় বাড়াতে বৈঠকে তিন ধরনের কমিটি করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। প্রথমত, এ সপ্তাহের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি নির্বাহী কমিটি গঠন করা হবে। কমিটি ২০ থেকে ২২ সদস্যের হবে। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়করাও থাকবেন।

দ্বিতীয়ত, একটি অর্গানাইজিং (সাংগঠনিক) টিম থাকবে। এই টিম একাধিক সেলে বিভক্ত থাকবে এবং সেল অনুযায়ী কাজ করবে। এই অর্গানাইজিং টিম নভেম্বর মাসের মধ্যে গঠন করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

তৃতীয়ত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যে অর্গানোগ্রাম দেওয়া হয়েছে, ৪ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি, সেটি এই সপ্তাহের মধ্যে বর্ধিত করে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা হবে। এ ছাড়া ১৫ নভেম্বর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের ১০০ দিন উপলক্ষে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে আন্দোলনে আহতদের খোঁজখবর নেবে কেন্দ্রীয় কমিটি; পাশাপাশি ঢাকায় শহীদ পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময় করা হবে।

বৈঠকে কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ, রিফাত রশীদ, আরিফ সোহেল, উমামা ফাতেমা, আব্দুল হান্নান মাসউদ।

বৈঠক শেষে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ফসল হলো অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগের সময় অবশ্যই আমাদের বক্তব্য নিতে হবে।

সমন্বয়কদের মধ্যে নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, শেষ পর্যন্ত আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি শুধু সরকারের গুণগান গাইব না। পাশাপাশি গঠনমূলক সমালোচনাও করা হবে। এ ছাড়া মানুষের ভোগান্তি হয়, এমন কোনো কিছু করবে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

তিনি জানান, বিপ্লবের ১০০ দিন উপলক্ষে আন্দোলনের শহীদ ও আহতদের নিয়ে দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করা হবে। আর এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে দেশব্যাপী আন্দোলনের কমিটি দেওয়া হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

আমাদের ‘নগ্ন’ করে রাস্তায় ছেড়ে দিয়েছে: জাপার পরাজিত প্রার্থীরা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৯:০৮
আমাদের নগ্ন করে রাস্তায় ছেড়ে দিয়েছে জাপার পরাজিত প্রার্থীরা

ছবি সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরাজিত জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন, “সরকারের সঙ্গে প্রথমে নিজেদের পছন্দের লোকদের সমঝোতা করেছেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে বাকিদের ‘নগ্ন’ করে রাস্তায় ছেড়ে দিয়েছেন তারা। যার প্রতিফলন সারাদেশে দলের ব্যাপক ভরাডুবি।”

রবিবার রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে জাপার পরাজিত প্রার্থীরা এসব কথা বলেন। এসময় তাদের সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন। পরাজিত প্রার্থীরা বলেন, ‘লোভ-লালসার রাজনীতি কর্মীরা করেন না, করেন নেতারা। তাদের বলির পাঁঠা আমরা। অনেকে পাশে থাকার আশা দিলেও পরে আর থাকেননি। দেখা পর্যন্ত করেননি চেয়ারম্যান জিএম কাদের। তবুও নির্বাচনে ভালো কিছু করতে উৎসাহ নিয়ে কাজ করেছিলাম। কিন্তু আর্থিক ও মানসিক সাহায্য পাইনি। তবে ভুলভ্রান্তি পেছনে ফেলে সামনে এগুতে হবে। জনগণের আস্থার দাম দিতে হবে।’

জাপার কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘চেয়ারম্যান-মহাসচিবের প্রতি আহ্বান দলকে বাঁচান। বহিষ্কার অব্যাহতি বাদ দিয়ে সবাই দলের হয়ে কাজ করবো। দলকে সুসংগঠিত করুন। দল কেউ ভাঙতে পারবে না। আপনাদের নেতৃত্বেই এগিয়ে যাবো।’

শফিকুল ইসলাম সেন্টু বলেন, ‘ভয়াবহ অবস্থা দলের। এজন্য দায়ী চেয়ারম্যান-মহাসচিব। ভিক্ষা নিয়েও সেটার মধ্যে জালিয়াতি করেছেন তারা। আপনাদের পোস্টার দেখে আওয়ামী লীগও লজ্জা পায়। আপনাদের ভেলকিবাজি সবাই বুঝে গেছে। তবে ক্ষতি হয়েছে দলের। সব দায় চেয়ারম্যান-মহাসচিবের। আঘাতপ্রাপ্ত আর বহিষ্কার লোক একা হয়ে গেছে।’

সাইফুদ্দিন মিলন বলেন, ‘নির্বাচনে না গেলে জাতীয় পার্টি হিরো হতো। জিএম কাদের অনেক কিছু করেছেন দলের জন্য। তার সব শ্রম বৃথা হয়ে যাবে। আপনার বিকল্প নেই। সঠিক নেতৃত্বে আসার আহ্বান জানাই।’

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - রাজনীতি