a ১৫ টাকা ডিজেলের দাম বাড়ানো সঠিক হয়নি: আমু
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

১৫ টাকা ডিজেলের দাম বাড়ানো সঠিক হয়নি: আমু


ক্রীড়া ডেডস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১, ১০:৩২
১৫ টাকা ডিজেলের দাম বাড়ানো সঠিক হয়নি: আমু

ডিজেলের দাম একসঙ্গে ১৫ টাকা বাড়ানো ঠিক হয়নি বলে মনে করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় ১৪ দলীয় জোট।

মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য এবং জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর ইস্কাটনের বাসায় জোটের এক বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়।

বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য এবং জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডিজেলের দাম এক সঙ্গে ১৫ টাকা বৃদ্ধি করা ঠিক হয়নি। যারা এটা করেছেন, তাদের উচিত ছিল ত্রি-পক্ষীয় একটা আলোচনা করে সবকিছু নির্ধারণ করা।’

ডিজেলের দাম বৃদ্ধির আগে বাস মালিক ও জনগণের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনায় বসা ঠিক হতো বলেও জানান তিনি। এ সময় জোটের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘রাজস্ব কমিয়ে দিলেই হতো। ভারততো করেছে।’

বৈঠকে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং ডিজেলের দাম বাড়ানো এবং সেটাকে কেন্দ্র করে বাস-লঞ্চ-ট্রাকসহ পরিবহণ ভাড়া যেভাবে বাড়ানো হয়েছে, সেটা অমানবিক বলেও মন্তব্য করেন জোট নেতারা। জোটের পক্ষ থেকে ভাড়া পুনঃনির্ধারণেরও আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে চলমান ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে সহিংসতামুক্ত এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের আহ্বান জানান তারা। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এছাড়া বৈঠকে সাময়িক রাজনীতিসহ বিভিন্ন প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা হয়।

আমির হোসেন আমু সাংবাদিকদের বলেন,‘১৪ দল মনে করে হঠাৎ করে ডিজেলের মূল্য লিটার প্রতি ১৫ টাকা বৃদ্ধি যুক্তিযুক্ত ও সঠিক নয়। সরকারের উচিৎ ছিল মালিক, জনগণের প্রতিনিধি ও সরকারের প্রতিনিধিদের নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের মাধ্যমে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া।’
 

আমির হোসেন আমু বলেন, ‘সম্প্রদায়িকতার ঘটনায় সারাদেশে উদ্বিগ্নতা সৃষ্টি করেছে। আমরা লক্ষ্য করেছি, একটি সম্প্রদায়কে সামনে রেখে ঘটনাটি ঘটেছে। মূলত আমাদের রাষ্ট্র কাঠামোর মধ্যে যে অসাম্প্রদায়িকতা, সেই ভাবমূর্তি আন্তর্জাতিকভাবে নষ্ট করবার জন্য, দেশের সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উস্কে দিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য এ কাজটি তারা করেছে।

আমরা মনে করি সরকারকে তদন্ত স্বপেক্ষে এর বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া। তিনি জানান, ১৪ দলের পক্ষ থেকে দেশের বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবীদের সঙ্গে পর্যায়ক্রমে আলোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’

আমির হোসেন আমুর সভাপতিত্বে বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সসম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী এমপি, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে সিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন, বাসদের আহ্বায়ক রেজাউর রশিদ খান প্রমুখ। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় ৭ দফা


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ১১:১৯
সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় ৭ দফ

ছবি সংগৃহীত

সাইফুল আলম , ঢাকা:  দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা প্রত্যেকটি নাগরিকের কর্তব্য হলেও দীর্ঘদিন ধরে এই দায়িত্ব পালন করে আসছে সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা পরিষদ। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এরপর থেকেই স্বার্থান্বেষী মহল নানা অঘটন ঘটানোর চেষ্টা করে আসছে। এরই অংশ হিসেবে দেশের ভেতরে ও সীমান্তে উদ্দেশ্য মূলক ভাবে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্টের দিকে ধাবিত করা হচ্ছে সুপরিকল্পিত ভাবে। দেশের অভ্যন্তরে সাম্প্রতিক সময়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। মানুষ আজ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। নাগরিকদের জানমালের কোনো নিরাপত্তা নেই।

এরই প্রেক্ষিতে সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা পরিষদ -এর উদ্যোগে আজ শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৫ তারিখ বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের ১নং হলে "সার্বভৌমত্বের সুরক্ষায় জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা" শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 

সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক মোঃ মোস্তফা আল ইহযায-এর সঞ্চালনা ও সমন্বয়ক মো: সাইফুল আলম সরকারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আব্দুস সালাম মামুন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মো: হাবিবুর রহমান হাবিব। 

প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন  বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, বিজিপি'র ভাইস চেয়ারম্যান মতিন, ক্যান্সার গবেষক ডা. সরওয়ার, মেজর জেনারেল আমছা আমিন, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ এর চেয়ারম্যান কাজী মজিবর রহমান, লেঃ কর্ণেল ফরিদ আকবর (অব), বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মফিজুর রহমান, ড. আরিফ শাকি, ফয়েজ আহম্মেদ, প্রফেসর শাহজাহান সাজু, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র এডভোকেট মহসিন রশিদ, ডক্টর মালেক ফরাজি, এড. নূর মোহাম্মদ কীরণসহ জাতীয় রাজনীতিবিদ ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক, সাবেক সেনা কর্মকর্তা, পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রতিনিধি, ছাত্রপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন পেশাজীবিবৃন্দ।

আলোচনায় বক্তারা বলেন, আমরা ইতিপূর্বে দেখেছিলাম, জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছিলো। কিন্তু চলমান পরিস্থিতি উপলব্ধি করলে তা কার্যকর হয়েছে বলা যাবেনা। আছিয়ার করুণ পরিণতি আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল আমাদের এ জনপদ শিশুদের জন্যেও অনিরাপদ। এমন ঘটনা প্রমাণ করে আমাদের সমাজে ও মস্তিষ্কে পচন ধরেছে। অবক্ষয় হয়েছে সামাজিক মূল্যবোধের। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলা একান্ত প্রয়োজন। 

এই সময় বক্তাগণ আরও বলেন, এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রের বীজবপন করছে ভারত, ছড়ানো হচ্ছে প্রতিহিংসা। ভারতীয়রা পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দিয়ে রাষ্ট্র বিরোধী ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে এবং ঐ অঞ্চলে অস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে একটি প্রক্সি যুদ্ধ লাগানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে। যা গত কিছুদিন যাবৎ দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা সমূহে ভারতীয় আগ্রাসন থেকে দৃশ্যমান হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সাথে আরাকান আর্মির সুসম্পর্ক থাকায় আরাকান আর্মির মাধ্যমেও বাংলাদেশের সাথে প্রক্সি যুদ্ধ করানোর ষড়যন্ত্র করছে ভারত। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকতে আহবান জানান। পার্বত্য চট্টগ্রামে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের নির্মূলে একটি সামরিক কমিশন গঠন ও বিশেষ অভিযান পরিচালনা করার আহবান জানান। এসময় পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সাত দফা দাবি উপস্থাপন করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের সাত দফা দাবি সমূহ:
১. পার্বত্য চট্টগ্রামের ব্রিটিশ কোম্পানি ১৯০০ শাসনবিধি বাতিল করে, পার্বত্যাঞ্চলে স্বাধীন সাংবিধানিক শাসন প্রতিষ্ঠা করা। পার্বত্য অঞ্চলের সকল জাতির স্ব-স্ব সংস্কৃতি ও স্বকীয়তা রক্ষায় আলাদা কমিশন গঠন করা।

২. বৈষম্যমুক্ত দেশ গঠনের  লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে পার্বত্যাঞ্চলে ভূমি জরিপ চালু করে ভূমিহীন ও ক্ষতিগ্রস্ত পাহাড়ি/বাঙালিদের পার্বত্যাঞ্চলে স্থায়ীভাবে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা গ্রহণ।

৩. বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে সকল জাতিসত্তাকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি তথা বাংলাদেশী বাঙালি/চাকমা/ত্রিপুরা/মারমা/ অন্যান্য  হিসাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্তিকরণ। 

৪. "শান্তি চুক্তি" নামক কালো চুক্তি বাতিল করে সংখানুপাতিক ভিত্তিতে সকল জাতিসত্তার সম-অধিকার নিশ্চিতকরণে সম্প্রীতি কমিশন গঠন। 

৫. ১৯৮৯ সালে প্রবর্তিত পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ আইন বাতিল করে নির্বাচনের মাধ্যমে পার্বত্য জেলা পরিষদ পুনর্গঠন করা।

৬. পার্বত্য অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদ নির্মূলে সামরিক কমিশন গঠন এবং স্বাধীনতা পরবর্তী হতে অদ্যাবধি গণহত্যা সমূহের বিচার কার্য বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে সম্পন্ন করা।

৭. ২০১৮ সালের আদিবাসী শব্দ ব্যবহার বন্ধে জারিকৃত প্রজ্ঞাপনের পূর্ণ বাস্তবায়ন ও আদিবাসী স্বীকৃতির ষড়যন্ত্র স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সিলেটে চলছে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩, ০৬:২৪
সিলেটে চলছে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি

ফাইল ছবি

সিলেট মহানগরে ২ কিলোমিটারের ব্যবধানে একই সময়ে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছে বিএনপির সহযোগী তিন সংগঠন-যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল এবং ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ। 

এদিকে, উভয়পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে সতর্ক অবস্থানে আছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। 

রবিবার সকাল থেকে মহানগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় পুলিশের অবস্থান লক্ষ্য করা যায়। দু’টি প্রধান রাজনৈতিক দলের সহযোগী সংগঠনগুলোর কর্মসূচি ঘিরে জনমনে আতঙ্ক ও উদ্বেগ থাকলেও উভয়পক্ষই অপ্রীতিকর ঘটনা এড়িয়ে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করবে বলে আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষকে।

বিকাল পৌনে তিনটার দিকে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে মহানগরের চৌহাট্টা এলাকার আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ শুরু হয়েছে। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়া উপস্থিত থাকবেন ও বক্তব্য রাখবেন বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। 

সমাবেশে যোগদানের জন্য দুপুর থেকে মিছিল সহকারে ও গাড়ি নিয়ে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে থেকে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ছুটে এসেছেন। 

অন্যদিকে, মহানগরের রেজিস্টারি মাঠে বিকাল তিনটায় ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ নামে জেলা ও মহানগর যুবলীগের উদ্যোগে সমাবেশ শুরু হয়েছে। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

এ বিষয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ (এসএমপি) কমিশনার মো. ইলিয়াছ শরীফ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচিকে ঘিরে অপ্রীতিকর ঘটনা কিংবা পরিস্থিতি এড়াতে মহানগরের বিভিন্ন স্থানে সকাল থেকে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে। সূত্র:বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - রাজনীতি