a এলএসডিসহ গ্রেফতার শিক্ষার্থীরা রিমান্ডে
ঢাকা সোমবার, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

এলএসডিসহ গ্রেফতার শিক্ষার্থীরা রিমান্ডে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ৩১ মে, ২০২১, ০৬:০৩
এলএসডিসহ গ্রেফতার শিক্ষার্থীরা রিমান্ডে

ফাইল ছবি


 
রাজধানীতে এলএসডিসহ (লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইড) গ্রেফতার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ শিক্ষার্থীকে প্রত্যেককে ৫ দিন করে রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার বিকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের বিচারক আতিকুল ইসলাম এই আদেশ প্রদান করেন। দুপুরে তাদের আদালতে হাজির করে প্রত্যেকের ১০ দিন করে রিমান্ড চাইলে আদালত ৫ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে রোববার রাজধানীর শাহজাহানপুর, রামপুরা, বাড্ডা ও ভাটারাসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি সংঘবদ্ধ গ্রুপের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে ভয়ংকর মাদক ২ হাজার মাইক্রোগ্রাম এলসডি, আইস ও গাঁজা জব্দ করা হয়েছে।

পরে ওই দিন রাতেই এক ব্রিফিংয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা জানায়, গত এক বছর ধরে দেশে এলএসডির ব্যবসা করে আসছে তারা। 

ঢাকা মেট্রোপলিটন (ডিএমপি) পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আ. আহাদ বলেন, অনলাইন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে তারা আসক্ত হয়ে এলএসডি সেবন করে আসছে। তারা বিদেশ থেকে এলএসডি মাদক সংগ্রহ করে আসছে। রাজধানীতে ১৫টি গ্রুপ রয়েছে যারা এলএসডি বিক্রির সহিত জড়িত। এই গ্রুপ গত এক বছর ধরে এই এলএসডি বিক্রি ও সেবন করে আসছে।  

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ঢাকা মেডিকেলে ছেলেকে মৃত ঘোষণা, মা-বাবাকে পেটালেন আনসার সদস্যরা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১, ১০:৩৩
ঢাকা মেডিকেলে ছেলেকে মৃত ঘোষণা, মা-বাবাকে পেটালেন আনসার সদস্যরা

ফাইল ফটো: লিপি আক্তার

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ছেলেকে মৃত ঘোষণার পর বাবা-মা অন্যত্র সরিয়ে নিচেত চাইলে বাধা হয়ে দাঁড়ায় আনসার সদস্যরা। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে মা লিপি আক্তারকে এবং বাবা লিটন মিয়া মারধর করেন আনসার সদস্যরা। মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) রাতে ঢামেকের জরুরি বিভাগের ভেতরে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত লিপিকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা স্থানান্তর করা হয়েছে।

শিশুটির বাবা মো. লিটন মিয়া বলেন, ‘হাসপাতালের ২০৪ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল তার ছেলে আমির হামজা। সন্ধ্যার দিকে চিকিৎসকরা আমার ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন। কিন্তু ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি বিশ্বাস হয়নি। এ সময় আমি আমির হামজাকে চিকিৎসার জন্য অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। 

জরুরি বিভাগের গেট দিয়ে বের হতেই আনসার সদস্যরা বাধা দেন এবং চার দিকের গেট আটকে দেন। এ সময় এনিয়ে তাদের সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কয়েকজন আনসার সদস্য আমার স্ত্রী লিপিকে তাদের কাছে থাকা অস্ত্র দিয়ে আঘাত করাসহ কিল-ঘুষি মারেন। এমন পরিস্থিতিতে আমি ছাড়াতে গেলে আমাকেও মারধর করেন আনসার সদস্যরা।

আহত লিপি আক্তার বলেন, আমার ছেলেকে আমি নিয়ে যাবো, আনসার সদস্যরা কেন বাধা দেবে? এটা বলাতে তারা আমাকে মারধর করেছেন। আমার স্বামী ছাড়াতে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। আমি এর বিচার চাই।

জরুরি বিভাগে থাকা কয়েকজন রোগীর স্বজন জানান, একজন নারীর গায়ে হাত তুলেছেন আনসার সদস্যরা। এটা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। একে তো তার ছেলে মারা গেছে, এতে তার মাথা ঠিক থাকার কথা না। মা-তো পাগলামী করতেই পারেন। তাই বলে একজন নারীর গায়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন এভাবে হাত দেবে!

মৃত শিশুর বাবা মো. লিটন মিয়া আরও জানান, তাদের বাসা তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল কুনিপাড়া এলাকায়। তার একমাত্র ছেলে আমিরহামজা গত ১৯ মার্চ সকালের দিকে পূর্ব নাখালপাড়া এলাকায় একটি কারখানার টিনের ছাদে তার ঘুড়ি আনেত যায়। সেখানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিচে পরে যায়। এতে তার মাথায় আঘাত পায়। সেই দিনই তাকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।

ঢামেক হাসপাতালের আনসার কমান্ডার (পিসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, জরুরি বিভাগের মৃত শিশুর স্বজনদের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। যদি কোনো আনসার সদস্যদের বিরুদ্ধে নারীকে মারধর করার প্রমাণ মেলে, তবে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  

ঢামেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন, শুধু আনসার সদস্য কেন? অন্য কেউ-ই কোনো নারীর গায়ে হাত দিতে পারেন না। এ রকম ঘটনা ঘটে থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, এরইমধ্যে বিষয়টি নিয়ে পুলিশকে ​ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ফাঁসির আসামি নূর হোসেন কারাগারে ফোন চালাতেন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ০৮ জানুয়ারী, ২০২২, ১১:৩০
ফাঁসির আসামি নূর হোসেন কারাগারে ফোন চালাতেন

ফাইল ছবি: ফাঁসির আসামি নূর হোসেন

গত ৫ জানুয়ারি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর কনডেম সেল থেকে নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলার ফাঁসির আসামির নূর হোসেনের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর কনডেম সেলে বসেই সে মোবাইল চালাতো।

শুক্রবার কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেল সুপার আব্দুল জলিল বিষয়টি নিশ্চিত করেন এবং বলেন কনডেম সেলে নূর হোসেনসহ তিনজন বন্দি রয়েছেন। নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলার ফাঁসির আসামির সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেন। আমরা জানতে পারি, নূর হোসেন কনডেম সেলে বসে গোপনে ফোন ব্যবহার করছেন। পরে তার কনডেম সেলে গত ৫ জানুয়ারি অভিযান চালানো হয়। সে সময় ওই কনডেম সেল থেকে একটি বাটন মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। ৭ খুন মামলায় নূর হোসেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।  
জেল সুপার আরও বলেন, কারাগারে মোবাইল ব্যবহারের অপরাধে তার নামে কারাবিধি আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কীভাবে কারাগারের ভেতর মোবাইল আনা হয়েছে তা তদন্ত করা হচ্ছে।  

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের ফতুল্লার লামাপাড়া এলাকা থেকে নাসিকের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ সাত জনকে অপহরণের তিনদিন পর তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম ও তার চার সহকর্মী হত্যার ঘটনায় তার স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় একটি মামলা করেন এবং সিনিয়র আইনজীবী চন্দন সরকার ও তার গাড়ির চালক ইব্রাহিম হত্যার ঘটনায় জামাতা বিজয় কুমার পাল বাদী হয়ে একই থানায় আরো একটি মামলা দায়ের করেন। সূত্র: বিডি নিউজ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - অপরাধ