a
ছবি: লাল কাপড় পড়া মহিলার স্বর্ণলংকার ছিনতাই হয়
আজ রোববার (১৪ আগস্ট) সকাল ৯ টায় বাসাবো কদমতলা রোডের উপর থেকে এক মহিলার গলা ও কানের স্বর্ণালংকার ২ মটর সাইকেল আরোহী অভিনব কায়দায় ছিনতাই করে মূহুর্তেই চম্পট দেয়।
আমাদের প্রতিনিধি উপস্থিত সেই মহিলা ও অন্যান্যদের সাথে কথা বলে জানতে পারেন, উক্ত মহিলা বাসাবো ওয়াসা সড়কের মোড় থেকে বাজার করে পূর্ববাসাবো-কদমতলা আমান মসজিদের বিপরীত ফুটপাত ধরে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ এক মটর সাইকেল আরোহী গাড়ি থামিয়ে মহিলাকে বলেন, আপা আমি সাভার থেকে এসেছি। আমি একটু সমস্যা পড়েছি, যদি আমাকে একটু সাহায্য করেন! পেছনে আরেক জন ব্যক্তি এসে হাতে রোমাল সদৃশ কিছু একটা মুখের কাছে এনে বলছেন, আপা আমিও তার সাথে এসেছি।
মহিলা বলেন, রুমালটি ধরার পর আমার মাথা কোন কাজ করছিল না। ওরা আমাকে গলা ও কানের গহনা খুলতে বললে আমি তা খুলে দেই। এরপর প্রায় ৫ মিনিট পর আমার সেন্স ফিরলে আমি চিল্লাচিল্লি করলে আশে পাশের মানুষ এসে ভীড় করে।
উপস্থিতি অন্যান্যদের সাথে কথা বললে তারা জানান, আমরা দূর থেকে দেখছিলাম মহিলাটি মটর সাইকেল ২ আরোহীর সাথে কথা বলছিলেন ও কান এবং গলা থেকে গহনা খুলে দিচ্ছেন যেন তারা একজন আরেকজনের পরিচিত। তাই আমরা বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি।
উল্লেখ্য, উপস্থিত ব্যক্তিরা আরও বলেন, বাসাবো ওয়াসা সড়কে এর আগেও কয়েকবার এরকম ছিনতায়ের ঘটনা ঘটেছে। ভদ্র মহিলার স্বামী রাজারবাগ পুলিশ লাইনে চাকুরি করেন বলে জানান এবং কদমতলা হিরাঝিলে বসবাস করেন।
ফাইল ছবি
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের এমপি বলেছেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার ও তদন্ত প্রক্রিয়া স্বচ্ছ হয়নি। বেশির ভাগ শহিদ পরিবার মনে করে, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার ও তদন্তে স্বচ্ছতা নেই। তাই শহিদ পরিবারের মনে ক্ষোভ আছে। সরকারের দৃষ্টি দেওয়া দরকার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচারে যেন শহিদ পরিবারগুলো সন্তুষ্ট হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, এত বড় হত্যাকাণ্ড হয়ে গেল- কেউই কিছু জানতে পারল না। কেউ আঁচ করতে পারলে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না? আবার এমন ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়িত্বশীল যারা আঁচ করতে পারেনি, তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর জাতি জানতে চায়।
শনিবার সকালে সামরিক কবরস্থানে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে শহিদ সেনা কর্মকর্তাদের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে দোয়া-মোনাজত করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এসব কথা বলেন তিনি।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে অত্যন্ত মর্মান্তিক দিন। মহান মুক্তিযুদ্ধে যত সেনা কর্মকর্তা শহিদ হয়েছেন, এর চেয়ে বেশি সেনা কর্মকর্তা শহিদ হয়েছেন পিলখানা হত্যাকাণ্ডে। তাই এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও লজ্জাজনক। আমরা শোকাহত, আমার ভাগনে এই হত্যাকাণ্ডে শহিদ হয়েছেন। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সব সেনা কর্মকর্তাসহ নিহত সবার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
লিবিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান তিউনিসিয়ার জারজিস এবং তাতাউইন শহরে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এসময় প্রবাসীদের খোঁজ-খবর নিয়ে তাদের কল্যাণে দূতাবাসের গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
অনেকদিন ধরে লিবিয়া এবং তিউনিসিয়ার স্থল সীমান্ত এবং বিমান যোগাযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রয়েছে। দূতাবাসের দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর লিবিয়া এবং তিউনিসিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামানের নেতৃত্বে দূতাবাসের একটি প্রতিনিধি দল স্থলপথে তিউনিসিয়া সফর করেছেন।
সফরকালে দূতাবাসের প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে তিউনিসিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, অভিবাসন অধিদপ্তর, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এবং আইওএমসহ স্থানীয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে বৈঠক করে দেশটির বিভিন্ন শহরে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের দেশে প্রত্যাবাসনসহ তাদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করছেন বলে জানা যায়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন