a
ফাইল ছবি
শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডির ফরম পূরণ ও ডাটা সংগ্রহ কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করেছে ব্যানবেইস। স্কুল,কলেজ না খোলা পর্যন্ত এ কার্যক্রম স্থগিত থাকবে বলে নিশ্চিত করেছে ব্যানবেইস। আজ বুধবার (২৬ মে) প্রকল্প পরিচালক শামছুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
করোনার কারনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে তাছাড়া নির্ধারিত সময়ে জন্মসনদ জমা দেয়া সংক্রান্ত নোটিশ জারি করায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা ভোগান্তিতে পড়ছেন। তাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি হচ্ছে। সার্বিক বিবেচনায় ফরম পূরণ ও ডাটা সংগ্রহ কার্যক্রম স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠদান শুরু হওয়ার পর ইউনিক আইডি কার্ড প্রদানের তথ্যছক পূরণের কার্যক্রম আবার শুরু করা হবে। তথ্যছক পূরণের সময়সীম পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে।
সংগৃহীত ছবি
২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ স্থগিত করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। আগামী ২৯ জুন থেকে ফরম পূরণ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় ফরম পূরণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
রবিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস. এম. আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ স্থগিত করা হলো। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তীতে এইচএসসি ২০২১ সালের পরীক্ষার ফরম পূরণ কার্যক্রমের তারিখ ঘোষণা করা হবে।
ফাইল ছবি
চীনে করোনার যে নতুন প্রজাতির ভাইরাস ভয়ংকরভাবে ছড়াচ্ছে, তা ভারতেও পাওয়া পাওয়া যাচ্ছে। আবার সেই ভাইরাসে আক্রান্ত চার জন। তবে এর মধ্যে দুইজন নভেম্বর মাসে গুজরাটে আক্রান্ত হন। তারা ভালো হয়ে গেছেন। দুইজন ওড়িশায় আক্রান্ত হয়েছেন। ওক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে জার্মানি সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওমিক্রন ভাইরাসের দুই প্রজাতি বিএফডট৭ ও বিএফডট১২ চীনে ভংকরভাবে ছড়াচ্ছে। প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। মারাও যাচ্ছেন।
কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই রাজ্যগুলিকে সতর্ক থাকতে এবং করোনা যাতে না বাড়ে তার জন্য ব্যবস্থা নিতে বলেছে। সেইমতো প্রতিটি রাজ্যই ব্যবস্থা নিচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারও করোনা নজরদারি টিম করেছে। এই টিমে স্বাস্থ্যসচিব আছেন। কিছু বিশেষজ্ঞ করোনা চিকিৎসককে রাখা হবে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, কমিটিতে ডিএম ও ডিএইচএসরাও থাকবেন।
পশ্চিমবঙ্গে গত শনিবার কেউ করোনায়আক্রান্ত হননি। কিন্তু সোমবার আবার সাতজন আক্রান্ত হয়েছেন। একজন মারাও গেছেন।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের করোনা পরীক্ষার কাজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে। প্রতিটি রাজ্য সরকারকে বলা হয়েছে, করোনায় আক্রান্তদের নমুনা কেন্দ্রের কাছে পরবর্তী পরীক্ষার জন্য পাঠাতে হবে।
কেন্দ্রের অনুরোধ, মানুষ যেন করোনার বিধি মেনে চলেন। দেশে অবশ্য কোথাও এখন করোনার কড়াকড়ি নেই। কোনও রাজ্যেই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক নয়। তবে রাজ্যগুলি আবার মাস্ক পরার বিষয়টি খতিয়ে দেখবে বলে জানিয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডাভিয়া জানিয়েছেন, করোনা চলে যায়নি। তাই সব রাজ্যকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। সূত্র: ইত্তেফাক