a নায়িকা পূর্ণিমা দ্বিতীয় বিয়ে করলেন
ঢাকা মঙ্গলবার, ৮ পৌষ ১৪৩২, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

নায়িকা পূর্ণিমা দ্বিতীয় বিয়ে করলেন


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২, ১১:৩৪
নায়িকা পূর্ণিমা দ্বিতীয় বিয়ে করলেন

ফাইল ছবি

দ্বিতীয় বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। গত ২৭ মে পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। তবে সে খবর জানানো হলো প্রায় ২ মাস পর।

পূর্ণিমার স্বামীর নাম আশফাকুর রহমান রবিন। এটি পূর্ণিমার দ্বিতীয় বিয়ে। তার প্রথম স্বামীর নাম আহমেদ ফাহাদ জামাল। সে সংসারে আরশিয়া উমাইজা নামে পূর্ণিমার একটি মেয়ে সন্তান আছে।

প্রথম স্বামীর সঙ্গে পূর্ণিমার যে বিচ্ছেদ হয়েছে তার খবর গণমাধ্যমে আসেনি। তার আগেই দ্বিতীয় বিয়ের খবর প্রকাশ পেল গণমাধ্যমে। এদিকে দাবি করা হয় পূর্ণিমার দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানতেন না তার সাবেক স্বামীও।

গণমাধ্যমকে প্রাক্তন স্বামী বলেন, পূর্ণিমার বিয়ের খবর আমিও জানতাম না।  গণমাধ্যমের মাধ্যমে এখন জানতে পেরেছি। আমার পক্ষে তাদের জন্য শুভ কামনা রইল। আর আমার সন্তানের জন্য সবাই দোয়া করবেন।

সাবেক স্বামীকে নতুন বিয়ের খবর না জানানের কারণ জানাতে পূর্ণিমা বলেন, যেহেতু আমার একটি মেয়ে আছে। মেয়েটা স্কুলে পড়ে। সব বিবেচনা করে আমরা বিষয়টি জানাতে চাইনি।

২০০৭ সালের ৪ নভেম্বর চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী আহমেদ ফাহাদ জামালকে ভালোবেসে বিয়ে করেন পূর্ণিমা। ২০১৪ সালে কন্যাসন্তানের মা হন তিনি।

তিন বছর আগে  প্রথম স্বামী ফাহাদের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় পূর্ণিমার। বিচ্ছেদের পর থেকে তাদের একমাত্র সন্তান আরশিয়া উমাইজা উভয়ের কাছেই থাকেন।

এদিকে দুই মাস পর বিয়ের খবর প্রকাশের কারণ জানালেন পূর্ণিমা নিজেই। বলেন, ‘বিয়ের পরেই তিনিসহ পরিবারের অন্যরা অসুস্থ ছিলেন। কেউ কেউ করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। এ জন্য বিয়ের খবর জানাতে দেরি হয়েছে।’

পূর্ণিমার দ্বিতীয় স্বামী আশফাকুর রহমান রবিন একটি বহুজাতিক কোম্পানির বিপণন বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। লেখাপড়া করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

যে ঘটনায় কলকাতা ছেড়ে পালিয়েছিল উত্তম কুমার


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৫:০০
যে ঘটনায় কলকাতা ছেড়ে পালিয়েছিল উত্তম কুমার

ফাইল ছবি

উত্তম কুমার নায়ক তো নয়, ছিলেন তিনি মহানায়ক। সুদর্শন চেহারা আর অভিনয় নৈপুণ্যের মাধ্যমে জয় করেছিলেন কোটি কোটি মানুষের হৃদয়। তাইতো যুগ যুগ পেরিয়েও এখনো তিনি সবার স্বপ্নের নায়ক হয়েই আছেন।

আজ ৩ সেপ্টেম্বর উত্তম কুমারের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনটিতে তার সম্পর্কে একটি অজানা ঘটনা জানাতে চাই।

উত্তম কুমারের ক্যারিয়ারের শুরুটা মোটেও সুখকর ছিলোনা। বলা হতো ফ্লপ মাস্টার। টানা ৭টি ফ্লপ সিনেমার পর তার উত্থান হয়। এরপর রচিত হয় এক ইতিহাস। ষাটের দশকের শেষ ভাগে তার একের পর এক সিনেমা সফল হয়। সত্তরের দশকেই তিনি মহানায়ক খ্যাতি পেয়ে যান।

সত্তর দশকের শুরুতে কলকাতায় শুরু হয় নকশাল আন্দোলন। একদিন নিউ থিয়েটারস স্টুডিওর মেকআপ রুমে বসে ছিলেন উত্তম কুমার। তখনই কয়েকজন ব্যক্তি অস্ত্রসহ হানা দেয় সেখানে। তার কপালে বন্দুক ঠেকিয়ে জোরালো হুমকি। মুহূর্তেই ভয়ে কুপোকাত উত্তম। প্রাণনাশের হুমকি দিয়েই তারা চলে যায়।

কিন্তু ওই ঘটনায় উত্তম কুমার এতোটাই ভয় পেয়েছিলেন যে, কলকাতা ছেড়েই পালিয়ে যান। দ্রুত নিজের চুল ছোট করে উঠে পড়েন মুম্বাইয়ের ট্রেনে। যাতে কেউ চিনতে না পারে। চলে যান মুম্বাই। সেখানে গিয়ে ওঠেন অভিনেতা অভি ভট্টাচার্যের বাড়িতে। মাস খানেক ওই বাড়িতে থাকার পর উত্তম যান অভিনেতা বিশ্বজিত্‍ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে।
 
উত্তম প্রায় ঠিক করে ফেলেছিলেন, আর কলকাতায় ফিরবেন না। একদিন তো বিশ্বজিতকে বলেই ফেলেন, ‘চল, তুই আর আমি মিলে এখান থেকেই বাংলা সিনেমা বানাব।’ অবশ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর বন্ধু-সহকর্মীদের আশ্বাসে ফিরে যান কলকাতায়।

১৯৮০ সালে উত্তম কুমার শুটিং করছিলেন ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ সিনেমার। শুটিং চলাকালীন স্ট্রোক করেন। তাকে ভেলভিউ ক্লিনিকে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসকরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন। কিন্তু ১৬ ঘণ্টা চিকিৎসাধীন থাকার পর ২৪ জুলাই না ফেরার দেশে চলে যান উত্তম কুমার।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

আফগানিস্তানে ফের কাজে যোগ দিচ্ছে অব্যাহতি নেওয়া পুলিশ সদস্যরা


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১০:৫৫
আফগানিস্তানে ফের কাজে যোগ দিচ্ছে অব্যাহতি নেওয়া পুলিশ সদস্যরা

ফাইল ছবি

আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা নেওয়ার পর কাজ থেকে অব্যাহত থাকে সে দেশের পুলিশ বাহিনী। অবশেষে কাবুল বিমানবন্দরে তালেবানের পাশাপাশি কাজে ফিরেছে আফগানিস্তানের পুলিশ। কাবুল বিমানবন্দরে তালেবানের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন তারা। তালেবান কমান্ডারদের কাছ থেকে টেলিফোন পাওয়ার পর তারা কাজে যোগ দিয়েছেন বলে জানানো হয়েছে।

ফ্রান্স ২৪ জানায় আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ তালেবানের হাতে চলে যাওয়ায় দেশটির পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছিলেন। কিন্তু তালেবান সাবেক সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের সবাইকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পর এসব পুলিশ আবার কাজে ফিরলেন। বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা গত রোববার জানান, কাবুল বিমানবন্দরের চেকপয়েন্ট পরিচালনার কাজে ফিরেছে আফগান পুলিশ। তালেবানদের সঙ্গে কাজ করছেন তারা।

গত মাসে পদত্যাগ করে চলে যাওয়া অনেকের কাছে তালেবান কমান্ডারের ফোনকল পৌঁছার পর কাজে ফিরেছেন তারা। আফগান পুলিশের দুই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) তালেবান কমান্ডারদের কাছ থেকে টেলিফোন পাওয়ার পর তারা কাজে যোগ দিয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ অফিসার বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ পর তিনি আবার কাজে ফিরলেন। তিনি বলেন, দেশের সেবায় আবার ফিরতে পেরে তিনি খুবই খুশি। অন্য একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) ছিল দুর্দান্ত, আবার কাজে ফিরতে পেরে দারুণ লাগছে।’

গত সপ্তাহে তালেবান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে। এর আগে গতকাল শনিবার আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে নিজেদের পতাকা উত্তোলন করে তালেবান। এর মাধ্যমে আফগানিস্তানে তাদের শাসন শুরু হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - বিনোদন