a
মুক্তা দাশ
একটা কথা ছিলো
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা!
এতোগুলো দিন পেরোলাম
কত সকাল বাসি হলো,
দুপুরের খা খা খা রোদ্দুরে পুড়ে পুড়ে অঙ্গার হলাম!
বিকেল..!
একটু গা এলিয়ে যেই না বাতাসে গা ভিজাচ্ছি,
এলোচুলে হারিয়ে যাচ্ছি অন্য কোন মনে
অমনি ঝুপ করে সন্ধ্যা নেমে এলো উঠোনে।
বারান্দার গ্রিল এর এপাশে আমি!
এতো সব দেখি, শুনি, গায়েও মাখি...
টুকটাক মনমতো সিন্দুকে পুরেও রাখি
সবটাই লোহার গ্রিল এর এপাশে !!
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা ...!
হাসতে ভুলে গেছি অনেক দিন,
ইটের দেয়াল কাঁপানো বকা খাওয়া হাসি..
এখন আর চাইলেও হাসতে পারি না।
লজ্জাবতী শরীর ছুঁয়েছিলে কোন এক অমৃতযোগে !
শেষ হাসিটা উধাও হলো
আত্মহত্যার অমৃতসুরা পানে ।
লজ্জাবতী’র গোলাপী আভা আজ রক্তাক্ত !
ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ের এফোড় ওফোড়।
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা ...!!
ভা...লো..বা...সি
ভা...লো....বা...সা ।।
ফাইল ছবি
শাহীনা পারভীন
"নারীকে ছুঁতে পারা সাধনার বিষয়।
শরীর ছুঁয়েই যে পুরুষ বলে নারীকে ছুৃঁয়েছি, সে নির্বোধ।
নারীর হৃদয় ছুৃয়ে, তবে দেহ ছুৃৃঁতে হয়.....
(শরীর তো ধর্ষকও ছোঁয়)
পুরুষের ভালোবাসা পাওয়াও সাধনার বিযয়।
দেহ দানের পরেই যে নারী বলে পুরুষের ভালোবাসা পেয়েছি, সে নির্বোধ।
পুরুষের বিশ্বাস ছুঁয়েই দেহ ছুঁতে হয়।
( শরীর তো পতিতাও দেয়।)"
---- ফেসবুক হতে সংগৃহীত
ফাইল ছবি
শুক্রবার (২৬ আগস্ট) মধ্য আকাশে বড় ধরনের হার্ট অ্যাটাকের শিকার হওয়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ কাইয়ুম এখন ভারতের নাগপুরের কিংসওয়ে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে (আইসিইউ) ‘কোমা’য় আছেন।
হাসপাতালের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রোশান ফুলবান্ধে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-কে বলেন, ‘ক্যাপ্টেন নওশাদের অবস্থা গুরুতর... তিনি সম্পূর্ণ ভেন্টিলেশনের সহায়তায় বেঁচে আছেন... তার মস্তিষ্কে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে... তিনি কোমায় আছেন।’
হাসপাতালের মেডিকেল সার্ভিসেস ডিরেক্টর ডা. সুভরজিৎ দাশগুপ্ত, ক্রিটিক্যাল কেয়ার ফিজিশিয়ান ডা. রঞ্জন বারোকার, এবং ডা. বীরেন্দ্র বেলেকারের অধীনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ক্যাপ্টেন নওশাদ কাইয়ুম।
শুক্রবার সকালে ওমানের মাস্কাট থেকে শতাধিক যাত্রী নিয়ে বিজি-০২২ ফ্লাইটটি নিয়ে ঢাকা আসার পথে ভারতের আকাশে থাকা অবস্থায় ক্যাপ্টেন কাইউম অসুস্থ বোধ করেন।
পরবর্তীতে বিমানটিকে মহারাষ্ট্রের নাগপুরের ড. বাবাসাহেব আম্বেদকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করানো হয়।
আকাশে অসুস্থ হয়ে পড়ার সাথে সাথেই ক্যাপ্টেন কাইউম কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের কাছে জরুরি অবতরণের অনুরোধ জানান। একই সময় তিনি কো-পাইলটের কাছে বিমানটির নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করেন।
কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বিমানটিকে তার নিকটস্থ নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করার নির্দেশ দিলে কো-পাইলটই বিমানটিকে অবতরণ করান। বোয়িং ৭৩৭-৮০০ মডেলের বিমানটিতে ১২৪ জন যাত্রী ছিল। তারা সবাইই নিরাপদে ছিলেন।
এদিকে শুক্রবারই আরেকটি ফ্লাইটে করে আট সদস্যের একটি উদ্ধারকারী দল নাগপুরে যায়। মধ্যরাতের পর বিমানটিকে যাত্রীসহ ঢাকার বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়। সূত্র: ইত্তেফাক