a
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে অনন্য অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে 'কোভিড হিরো' পুরস্কার পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত এই অধ্যাপককে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
অনুষ্ঠানে রোটারি ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্টের পক্ষে প্রায় ২ হাজারের বেশি রোটারিয়ানের উপস্থিতিতে ডা. আবদুল্লাহর হাতে এই পুরস্কার হস্তান্তর করেন রোটারি ইন্টারন্যাশনাল রিজওনাল পাবলিক ইমেজ কো-অর্ডিনেটর এস এম শওকত হোসাইন।
করোনাভাইরাস শুরুর প্রাক্কালে এ ভাইরাস নিয়ে বিভিন্ন গঠনমূলক ও সতর্কতামূলক কার্যক্রম হাতে নেন ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। করোনা থেকে সুরক্ষা পেতে জনসচেতনতা বাড়াতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেন।
প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় করোনার লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিরোধ বিষয়ক নানা দিকনির্দেশনা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এই চিকিৎসক। বিভিন্ন সরকারি সভা, সেমিনার ছাড়াও ব্যক্তিগত উদ্যোগেও আয়োজন করেন কোভিড বিষয়ক নানা সেমিনার। এছাড়া করোনা প্রতিরোধে গঠিত বিভিন্ন টাস্কফোর্সে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করেন ডা. আবদুল্লাহ।
সংগৃহীত ছবি
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৯ হাজার ২১৩ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ৫৬৮৩ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৬ লাখ ৩০ হাজার ২৭৭ জন।
আজ শনিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ২৩৬৪ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৫ লাখ ৪৯ হাজার ৭৭৫ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এক ইসরায়েলি সাবেক সেনা কমান্ডার দাবি করেছেন, হামাসের বিপক্ষে এরইমধ্যে ইসরায়েল হেরে গেছে। আইজ্যাক ব্রিক নামের ওই ইসরাইলি মেজর জেনারেল হিব্রু সংবাদমাধ্যম মারিভে একটি কলাম লিখেছেন। সেখানে তিনি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে বলেছেন, ‘আপনি দীর্ঘ সময় ধরে অসংখ্য সাধারণ মানুষের সাথে মিথ্যাচার করতে পারেন না।’
ওই জেনারেল লিখেছেন, ‘গাজায় এবং হিজবুল্লাহর বিপক্ষে কী ঘটছে, তা অচিরেই কিংবা কিছুটা পরে আমাদের মুখে চুনকালি মেখে দেবেই। এটা হবে ইসরায়েলি সেনা বাহিনীর সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়। আমরা এরই মধ্যে হামাসের সাথে হেরে গেছি। আমরা এই যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় আমাদের বিশ্ব মিত্রদেরও হারিয়ে দিয়েছি।’
আইজ্যক আরো বলেছেন, ইসরাইলি বাহিনী আঞ্চলিক যুদ্ধের জন্য কোনো রকম প্রস্তুতই ছিলো না। সামনে তাদের জন্য আরো হাাজারো কঠিন পরিস্থিতি আসন্ন। আর তা হবে গাজা যুদ্ধের চেয়েও ভয়ংকর। এই সাবেক সেনা কর্মকর্তা আরো বলেছেন, ‘যদি আমরা হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের জীবিত ফিরিয়ে আনতে না পারি, তবে এটা জনগণের কাছে ইসরায়েলের বড় পরাজয় হিসেবেই গণ্য হবে।’ তার মতে ৭ অক্টোবরের পর থেকেই পদে পদে ব্যর্থ হয়েছে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন