a পণ্য রপ্তানীর মধ্য দিয়ে ইরান-সৌদির সম্পর্কের সূচনা
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

পণ্য রপ্তানীর মধ্য দিয়ে ইরান-সৌদির সম্পর্কের সূচনা


আন্তর্জাতিক সংবাদ:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১, ০৯:২৪
পণ্য রপ্তানীর মধ্য দিয়ে ইরান-সৌদির সম্পর্কের সূচনা

ফাইল ছবি

সৌদি আরবের সঙ্গে আবারও ইরানের অর্থনৈতিক সম্পর্কের সূচনা হয়েছে। ৩৯ হাজার ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানির মধ্য দিয়ে এই সম্পর্ক আবারও শুরু করেছে দুই দেশ।

তথ্যটি জানিয়েছেন ইরানের জাতীয় শুল্ক বিভাগের মুখপাত্র রুহুল্লাহ লাতিফি। তার মতে, রপ্তানির অংকটা খুব ছোট হলেও এটি একটি শুভ সূচনা। খবর-পার্সটুডের।

ইরানের আইআরআইবি বার্তা সংস্থার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে লাতিফি আরও বলেন, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ইরানি পণ্য সৌদি আরব গেছে। এটা একটা ভালো খবর। দুই দেশের মধ্যে যখন সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা চলছে তখনি এই ঘটনা ঘটেছে।

ইরান থেকে টাইলস ও স্পেরিক্যাল গ্লাস সৌদি আরবে রপ্তানি করা হয়েছে। এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে কাস্টমসের মুখপাত্র বলেন, ৩৩ হাজার ডলারের স্পেরিক্যাল গ্লাস বা কাঁচ এবং ৬ হাজার ডলারের টাইলস রপ্তানি হয়েছে। স্পেরিক্যাল গ্লাস ট্রাফিক সাইনে ব্যবহার করা হয়।

এই মুখপাত্র আরও বলেন, প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রায়িসির আমলে সৌদি আরবের সঙ্গে রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কও স্বাভাবিক হবে বলে জানান তিনি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইরানি জেনারেল হাজিজাদেহ ইসরাইলের নতুন আতঙ্ক


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৩:২৭
ইরানি জেনারেল হাজিজাদেহ ইসরাইলের নতুন আতঙ্ক

ফাইল ছবি

 
একজন ইরানি জেনারেলের নাম সম্প্রতি ইসরাইলি সেনাবাহিনীতে বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। তিনি হচ্ছেন জেনারেল আমির আলি হাজিজাদেহ। তাকে নয়া ‘কাসেম সোলাইমানি’ বলা হচ্ছে। কিন্তু কেন তাকে নিয়ে বর্বর ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির সেনাবাহিনী এত চিন্তিত।

লন্ডনভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট আই এর কারণ জানিয়েছে।

সম্প্রতি ইসরাইল সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা এবং ক্রমাগত ইরানি ড্রোনের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইসলামিক রেভ্যুলশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) অ্যারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডার হাজিজাদেহকে ব্যক্তিগতভাবে দায়ী বলে মনে করা হয়।

ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেনি গান্টজ বলেন, এ অঞ্চলে ড্রোন ও মিসাইল ব্যবহার করে কয়েক ডজন সন্ত্রাসী হামলার পেছনে আইআরজিসির এয়ারফোর্সের কমান্ডার আমির আলি হাজিজাদেহের হাত রয়েছে।

ইসরাইলের নিরাপত্তা কর্মকর্তা, বিশ্লেষক ও পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, আমির আলি হাজিজাদেহ ‘নতুন কাসেম সোলাইমানি’।

কাসেম সোলাইমানিকে যুক্তরাষ্ট্র মোসাদের সহায়তায় ২০২০ সালে বাগদাদে ড্রোন হামলায় হত্যা করে। যদিও এখনও আমির আলি হাজিজাদেহ সোলাইমানির মতো উচ্চতায় পৌঁছাতে পারেননি। কিন্তু দেশে ও বিদেশে তার জনপ্রিয়তা দ্রুত বাড়ছে।

মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে ইরান এবং তার মিত্ররা ক্রমবর্ধমানভাবে ড্রোনের ব্যবহার বাড়িয়েছে। আর মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির ড্রোনের সক্ষমতা বৃদ্ধির এ কারিগর অন্যদের চেয়ে ইরানের শত্রুদের জন্য ‘ভয়ঙ্কর শত্রু’হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছেন বলে মনে করছে ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির সমরবিদরা। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের উপর যুক্তরাষ্ট্রের


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪, ০১:১৮
বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের উপর যুক্তরাষ্ট্রের

ফাইল ছবি: সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ

 

দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

স্থানীয় সময় সোমবার (বাংলাদেশ সময় সোমবার মধ্যরাতের পর) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে আজিজ আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের উপর যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য ঘোষণার কথা জানানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার কারণে সাবেক জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদকে, পূর্বে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এর ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য হবেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, তার (আজিজ আহমেদ) কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের অবমূল্যায়ন এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার ওপর জনগণের আস্থা কমেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য জবাবদিহি এড়াতে সহযোগিতা করেছেন। এটা করতে গিয়ে তিনি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন।

এছাড়া অন্যায্যভাবে সামরিক খাতে কন্ট্রাক্ট পাওয়া নিশ্চিত করার জন্য তিনি তার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। তিনি নিজের স্বার্থের জন্য সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ নিয়েছেন।

আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ ও নাগরিকদের সেবা লাভের সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক