a
ফাইল ছবি
মার্কিন প্রতিরক্ষা অধিদপ্তর পেন্টাগনের দাবি ইউক্রেনের উত্তর সীমান্তে আরও ১ লাখ সৈন্য পাঠিয়েছে রাশিয়া। গতকাল বুধবার পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি এমনটাই দাবি করেছেন। খবর এবিসি
তিনি জানান, বেলারুশের সাথে ইউক্রেনের সীমান্তে রাশিয়া সামরিক উপস্থিতি আরো জোরদার করছে। গত ২৪ ঘণ্টায় রাশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সেনা ও সামরিক সরঞ্জামাদি পরিবহন করা হয়েছে।
এদিকে, চলমান উত্তেজনার মধ্যেই বেলারুশের সঙ্গে সামরিক মহড়া চালাতে দেশটির সীমান্তে ৩০ হাজার সেনা ও যুদ্ধবিমান পাঠিয়েছে রাশিয়া। বৃহস্পতিবার থেকে মহড়া শুরুর কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন জন কিরবি।
ইতিপূর্বে, ইউক্রেনে যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব বলে দাবি করেছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো। তিনি ইউক্রেনের সংকট কমাতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তবে বৈঠক শেষে তিনি ভাল কোন খবর শুনাতে পারনেনি। তিনি বলেছিলেন, সামনে ভয়াবহ খারাপ দিন অপেক্ষা করছে।
ইমরান খান
মহামারী করোনা ভেদাভেদ ভুলে এককাতারে দাঁড়াতে স্বরণ করিয়ে দিচ্ছে। ভুলিয়ে দিচ্ছে চিরাচরিত বৈরিতা। করোনায় বিপর্যস্ত ভারতের পাশে তাইতো দাঁড়ানোর বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। মহামারীর বিরুদ্ধে দু’দেশের একজোট হয়ে লড়া উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ইমরান খান বলেন, ‘ভারতের মানুষ করোনার এক ভয়ানক সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। আমি তাদের সাথে আছি। প্রতিবেশী দেশের মানুষ যাতে এ অসহনীয় পরিস্থিতি থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসতে পারে, তার জন্য আমরা প্রার্থনা করছি। বিশ্বব্যাপী এ চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে আমাদের অবশ্যই এক হয়ে লড়া দরকার।’
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কাছে ভারতকে অক্সিজেন সরবরাহ করার অনুরোধ জানিয়েছে পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ। এমন একটা খবর শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছিল। ঠিক তার পরের দিন শনিবার সহানুভূতি সম্বলিত এ টুইট লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
এর আগে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশিও ভারতের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি টুইট বার্তায় লিখেছেন, ‘করোনার এ নতুন সংক্রমণের দিনে ভারতের মানুষের প্রতি সমর্থন জানাই। পাকিস্তানি জনগণের তরফ থেকে ভারতের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের প্রতি সহানুভূতি রইল।’ সূত্র : আজকাল
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সরিষাবাড়ি প্রতিনিধিঃ বিনামূল্যে প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবই প্রদান করা হয় ২০০৯ সাল থেকে এবং ২০১০ সাল থেকে ১ জানুয়ারি বই উৎসব পালন করলেও দেড় দশকের সেই রীতি এবার ভাটা পড়েছে বিভিন্ন কারণে। ‘অপ্রয়োজনীয় খরচ’ এড়াতে অন্তর্বর্তী সরকার বাতিল করেছে সেই বই উৎসব।
রাজনৈতিক পট-পরিবর্তন, সিলেবাসে কিছু পরিবর্তন আনা ও বই ছাপার কাজ দেরিতে শুরু করায় সকল বই ছাপাও শেষ করা সম্ভব হয় নাই। সব বই হাতে পেতে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে শিক্ষার্থীদের।
জামালপুর, সরিষাবাড়ি ৩৮ নং স্থল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জানুয়ারি মাসে তৃতীয় সপ্তাহে সীমিতভাবে অল্প কিছু বই দিয়ে বই উৎসব পালন করা হয় কোমলমতি ছাত্র/ছাত্রীদের নিয়ে। বই বিতরণে ছাত্র/ছাত্রীদের পাশাপাশি স্থানীয় অভিভাবকদের উপস্থিতি পুরো স্কুল প্রাঙ্গণ প্রাণবন্তু করে তোলে।
বই বিতরণ অনুষ্ঠানে অত্র প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক সাজেদুল ইসলাম রেনুর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৪ নং আওনা ইউনিয়নের বিএনপি’র সহ-সভাপতি জনাব মনিরুজ্জামান মাছুম, সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাবা সায়েদ্যাতুন নেসা, প্রধান শিক্ষক ৩৮ নং স্থল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য জনাব নান্নু তালুকদার, ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি কাজিম উদ্দিন ও ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক সাইম সরকার। আরও উপস্থিত ছিলেন জনাব নূরে আলম সিদ্দিকী মোয়াজ্জেম, মো. আব্দুর রাজ্জাকসহ সম্মানিত শিক্ষক ও অভিভাবকবৃন্দ।