a রাস্তায় থাপ্পড় খেলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ (ভিডিও)
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

রাস্তায় থাপ্পড় খেলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ (ভিডিও)


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০৮ জুন, ২০২১, ০৮:২৮
রাস্তায় থাপ্পড় খেলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রো

ফাইল ছবি

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ পূর্বনির্ধারিত সফরে বেরিয়ে থাপ্পড় খেয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে তার গালে চড় খাওয়ার দৃশ্য দেখা গেছে বলে বিবিসি মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেন।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ম্যাঁক্রো দেশটির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে এক শহরে পূর্বনির্ধারিত সফরে যান। প্রেসিডেন্ট ব্যারিকেডের বাইরে থাকা জনতার সঙ্গে হাত মেলাতে গেলে পাশে থাকা সবুজ টি-শার্ট পরা এক ব্যক্তি তার গালে থাপ্পড় মারেন বলে ভিডিওতে দেখা যায়।

ম্যাক্রোঁকে থাপ্পড় মারার ঘটনায় এখন পর্যন্ত দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এই ঘটনার আগে করোনার পর মানুষ কীভাবে স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে তা জানতে রেস্টুরেন্ট কর্মী ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন মাক্রোঁ। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ভয়াবহ রকেট ঠেকাতে ব্যর্থ হয়ে যুদ্ধবিরতিতে ধর্না ধরেছিলেন নেতানিয়াহু


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১, ০৯:৫৫
ভয়াবহ রকেট ঠেকাতে ব্যর্থ হয়ে যুদ্ধবিরতিতে ধর্না ধরেছিলেন নেতানিয়াহু

ফাইল ছবি । নেহানিয়াহু

ফিলিস্তিনিদের বিপক্ষে ১১ দিনের যুদ্ধে ভয়াবহ রকেট হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছিল ইসরায়েল বাহিনী। ইহুদিবাদী দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনিদের সাথে যুদ্ধ শুরু হলে হামাসের ভয়াবহ রকেট ঠেকাতে না পেরে শেষে যুদ্ধবিরতির জন্য আমেরিকার কাছে ধর্না দিয়েছিলেন বলে সংবাদ মাধ্যম ইয়েদিয়োথ অহরোনথ এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

জানা গেছে, ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস এবং ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের ভয়াবহ রকেট হামলার মুখে যুদ্ধের ১১তম দিনে নিরুপায় হয়ে আমেরিকার মধ্যস্থতার জন্য জোর তৎপরতা চালায় ইসরায়েল। 

ইসরায়েলের যুদ্ধের বিষয়ে যা ধারণা করেছিল, এক্ষেত্রে বাস্তবতা ছিল তার সম্পূর্ণ বিপরীত। তাই ইসরায়েল এই যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য আমেরিকার দ্বারা সব ধরণের প্রচেষ্টা চালিয়েছিল।

পত্রিকাটির তথ্য অনুসারে, ইসরায়েল জো বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির জন্য বারবার যোগাযোগ করেছে, যাতে আমেরিকা মিশর এবং আরো কয়েকটি দেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে যুদ্ধবিরতির ব্যবস্থা করে। তবে লক্ষ্যনীয় যে, সেসময় কোন এক রহস্যে জো বাইডেন প্রশাসন এ ব্যাপারে তেমন একটা আগ্রহ দেখাননি। সূত্র: পার্সটুডে

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়কের খোঁজ পাওয়া গেছে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪, ১২:০৩
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়কের খোঁজ পাওয়া গেছে

ছবি সংগৃহীত: কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

 

কোটা আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত রশীদের খোঁজ পাওয়া গেছে। নিখোঁজ থাকার ৫ দিন পর গতকাল বুধবার আসিফ ও বাকেরকে চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যাওয়া হয়েছে বলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দুজনই নিশ্চিত করেন। আর রিফাত এখন অবধি আত্মগোপনে আছেন।

এই তিন ছাত্রই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। আসিফ মাহমুদকে রাজধানীর হাতিরঝিল ও আবু বাকেরকে ধানমন্ডি এলাকায় ফেলে যাওয়া হয় বলে তাঁরা নিজেরাই জানান। তাঁদের কে বা কারা তুলে নিয়ে গিয়েছিল, ফেসবুক পোস্টে তা স্পষ্ট করে বলেননি। আর রিফাত ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘গুম হতে হতে অল্পের জন্য বেঁচে গিয়েছিলাম।’

আসিফ মাহমুদ বিকেলে ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘গত ১৯ জুলাই রাত ১১টায় আমাকে হাতিরঝিলের মহানগর আবাসিক এলাকা থেকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। চলমান আন্দোলন স্থগিত করার ঘোষণা দিতে চাপ দেওয়া হয়। না মানায় ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস (অচেতন) করে রাখা হয়। এই চার-পাঁচ দিনে যতবার জ্ঞান ফিরেছে, ততবার ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস করে রাখা হয়। আজ বুধবার বেলা ১১টায় আবার একই জায়গায় চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে দিয়ে যায়।’

আসিফ আরও লিখেছেন, ‘এখন আমি পরিবারের সঙ্গে হাসপাতালে চিকিৎসারত আছি। এই কয়েকদিনে যা ঘটেছে, তা জানার চেষ্টা করছি। কিছুটা সুস্থ হলেই সমন্বয়কদের সাথে কথা বলে আন্দোলনের বিষয়ে বিস্তারিত বলব।’

সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ফেসবুক পোস্টে বাকের লিখেছেন, ‘আমাকে ১৯ জুলাই সন্ধ্যার পর ধানমন্ডি থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায় এবং আন্দোলন বন্ধে স্টেটমেন্ট (বিবৃতি) দিতে বলায় আমি অস্বীকৃতি জানালে একটা অন্ধকার কক্ষে আটকে রাখে। যে এলাকা থেকে তুলে নেয়, তার পাশের এলাকায় আমাকে চোখ বেঁধে ফেলে যায়। আমি এখন আমার পরিবারের সাথে নিরাপদে আছি। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে আপনাদের সামনে সবিস্তারে সব বলব।’

সোয়া সাতটার দিকে রিফাত রশীদ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি বেঁচে আছি, মরি নাই। আমি গুম হতে হতে অল্পের জন্য বেঁচে গিয়েছিলাম। সমন্বয়কদের সিদ্ধান্ত মেনেই আমি নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়েছিলাম। তারপর এই সাপ-লুডুর জীবন। আজ এর বাড়ি তো কাল ওর বাড়ি। এর মধ্যে যতবার ফোন কানেক্ট করার চেষ্টা করেছি, ততবারই ফোন ট্র্যাকিংয়ের শিকার হয়েছি। জানি না, কতক্ষণ নিরাপদে থাকব।’

আসিফ ও বাকেরের খোঁজ পাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শিক্ষার্থী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। রিফাত রশীদের বাবা দেলোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, ছেলের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়েছে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে আসিফ মাহমুদের বাবা মো. বিল্লাল হোসেন বলেছিলেন, ‘পত্রিকায় আসিফের গুমের খবর দেখে কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে ঢাকায় এসে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে তালাশ করেছি। তাকে পাই নাই। এখন আমার একটাই আবদার, আসিফের সন্ধান চাই।’ আন্দোলনের অন্য সমন্বয়কেরাও আসিফের সন্ধান দাবি করেন।

গতকাল সন্ধ্যায় আসিফের বাবার মুঠোফোনে একাধিক কল করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এর আগে গত শুক্রবার রাজধানীর খিলগাঁও নন্দীপাড়ার একটি বাসা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামকে তুলে নেওয়া হয়। প্রায় ২৪ ঘণ্টা শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের পর তাঁকে পূর্বাচল এলাকায় ফেলে যাওয়া হয় বলে জানিয়েছেন তিনি।
আলটিমেটাম শেষ হবে আগামীকাল

আন্দোলনকারীদের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম আজ গণমাধ্যমকে বলেন, তাঁরা চার দফা ‘জরুরি দাবি’ পূরণে সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার যে সময় বেঁধে দিয়েছিলেন (আলটিমেটাম), তার সময়সীমা আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় শেষ হবে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আগামীকাল যে কোনো সময়ে সংবাদ সম্মেলন বা অন্য কোনো উপায়ে তাঁরা গণমাধ্যমকে পরবর্তী বক্তব্য বা অবস্থান জানাবেন। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক