a
ফাইল ছবি
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের সম্ভাবনা নিয়ে কোনো তথ্য না থাকায় ফরাসি সামরিক গোয়েন্দা প্রধান জেনারেল এরিক ভিডাউডকে বরখাস্ত করা হয়েছে। খবর: বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ফ্লান্সের সশস্ত্র বাহিনী মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ইউক্রেনে রুশ হামলার বিষয়ে অগ্রীম কোনো তথ্য না জানার কারনে এরিক এ বিষয়ে সরকারকে কোনো বিবৃতিও দিতে পারেননি। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
ইহুদিবাদী ইসরায়েলের একজন সামরিক কমান্ডার বলেছেন, যদি যুদ্ধ শুরু হয় তাহলে লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ প্রতিদিন অধিকৃত ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ২,৫০০ রকেট ছুঁড়তে পারবে। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
সামরিক কমান্ডার বলেন, এই কারণে হিজবুল্লাহর সাথে যুদ্ধে আমরা আরও বেশি রকেট হামলার আশঙ্কা করছি। এ সংখ্যা আগের তুলনায় পাঁচগুণ বা ২,০০০টি ছাড়িয়ে যেতে পারে। মূলত আমরা ইসরায়েলের দিকে প্রতিদিন ১,৫০০ থেকে ২,৫০০ রকেট হামলার আশঙ্কা করছি।
খবরে বলা হচ্ছে, চলতি বছরের মে মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ১১ দিনের যুদ্ধ করেছিল। এ যুদ্ধে হামাস ইসরায়েলের দিকে প্রায় ৪৪০০ রকেট নিক্ষেপ করে।
ইসরায়েল বলছে, ওই রকেট হামলার ৯০ শতাংশই ঠেকিয়ে দিয়েছে তারা। মাত্র ৩০০টি রকেট দেশটির বিভিন্ন জেলায় আঘাত হানতে সক্ষম হয়।
২০০৬ সালে হিজবুল্লাহ-ইসরায়েল যুদ্ধে দেখা যায়, ব্যাপক সংখ্যক রকেট ছোঁড়ে হিজবুল্লাহ। ইসরায়েল সেনাবাহিনীর হোম ফ্রন্ট কমান্ডের প্রধান উরি গর্ডিন বলেন, মে মাসে তেল আবিব ও আশদোদের মতো শহরগুলোতে সর্বোচ্চ সংখ্যক রকেট হামলা হয়েছে। যা ইসরায়েলের ইতিহাসে এমনটা আর হয়নি।
খবরে বলা হচ্ছে, চলতি বছরের মে মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ১১ দিনের যুদ্ধ করেছিল। এ যুদ্ধে হামাস ইসরায়েলের দিকে প্রায় ৪৪০০ রকেট নিক্ষেপ করে। ইসরায়েল বলছে, ওই রকেট হামলার ৯০ শতাংশই ঠেকিয়ে দিয়েছে তারা। মাত্র ৩০০টি রকেট দেশটির বিভিন্ন জেলায় আঘাত হানতে সক্ষম হয়।
ইসরায়েলের একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, দেশটির সেনাবাহিনী লেবাননে স্থিতিশীলতা দেখতে চায়। তারা মনে করে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ লেবাননে অস্থিতিশীলতার উৎস। এই গ্রুপটি ইরানের স্বার্থের জন্য রাষ্ট্রের সম্পদ ব্যবহার করে। হিজবুল্লার বিরুদ্ধে সামরিক সক্ষমতাসহ সবরকম পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে আসছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বাতাসের মানের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে।
সোমবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোরসহ ঢাকা সবচেয়ে দূষিত বায়ুর শহরগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানের তালিকায় রয়েছে। এছাড়া ঢাকার বাতাসকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে শনাক্ত করা হয়।
ভারতের দিল্লি এবং চীনের বেইজিং তালিকার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান দখল করেছে। যার একিউআই স্কোর ২২১ এবং ১৮৭।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়।
আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই, দৈনিক বায়ুর গুণমান প্রতিবেদন করার জন্য একটি সূচক। একটি নির্দিষ্ট শহরের বায়ু কতটা পরিচ্ছন্ন বা দূষিত এবং কী সম্পর্কিত স্বাস্থ্য প্রভাব তাদের জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে তা মানুষকে জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম ১০ ও পিএম ২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুসারে, বায়ু দূষণ বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ লোককে হত্যা করে। এছাড়া স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পায়।সূত্র : ইউএনবি