a
ফাইল ছবি: ইশরাক হোসেন
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ২০০৪ সালের ২৭ জানুয়ারি টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের কবর জিয়ারত করেন। এ নিয়ে বিএনপি নেতা ও ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়রপ্রার্থী ইশরাক হোসেন একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন:
তারেক রহমান সহনশীল এবং উদার রাজনীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন ২০০৪ সালে জানুয়ারি মাসের ২৭ তারিখ দিবাগত রাতে টুঙ্গিপাড়ায় মরহুম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের কবরে ফাতেহা পাঠ ও জিয়ারত করার মধ্য দিয়ে।
১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সালে মরহুম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকাণ্ড ইতিহাসের একটি ন্যাক্কারজনক ও কালো অধ্যায়। আমরা নতুন প্রজন্ম রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পরিহার করে দেশকে এগিয়ে নিতে চাই। আমরা সকল জাতীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি তাঁদের প্রাপ্য সম্মান প্রদর্শন করতে চাই। এই দিনে মরহুম ও তাঁর পরিবারের নিহত সকলের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মহান আল্লাহতালার নিকট দোয়া করি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ছবি সংগৃহীত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরাজিত জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন, “সরকারের সঙ্গে প্রথমে নিজেদের পছন্দের লোকদের সমঝোতা করেছেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে বাকিদের ‘নগ্ন’ করে রাস্তায় ছেড়ে দিয়েছেন তারা। যার প্রতিফলন সারাদেশে দলের ব্যাপক ভরাডুবি।”
রবিবার রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে জাপার পরাজিত প্রার্থীরা এসব কথা বলেন। এসময় তাদের সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন। পরাজিত প্রার্থীরা বলেন, ‘লোভ-লালসার রাজনীতি কর্মীরা করেন না, করেন নেতারা। তাদের বলির পাঁঠা আমরা। অনেকে পাশে থাকার আশা দিলেও পরে আর থাকেননি। দেখা পর্যন্ত করেননি চেয়ারম্যান জিএম কাদের। তবুও নির্বাচনে ভালো কিছু করতে উৎসাহ নিয়ে কাজ করেছিলাম। কিন্তু আর্থিক ও মানসিক সাহায্য পাইনি। তবে ভুলভ্রান্তি পেছনে ফেলে সামনে এগুতে হবে। জনগণের আস্থার দাম দিতে হবে।’
জাপার কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘চেয়ারম্যান-মহাসচিবের প্রতি আহ্বান দলকে বাঁচান। বহিষ্কার অব্যাহতি বাদ দিয়ে সবাই দলের হয়ে কাজ করবো। দলকে সুসংগঠিত করুন। দল কেউ ভাঙতে পারবে না। আপনাদের নেতৃত্বেই এগিয়ে যাবো।’
শফিকুল ইসলাম সেন্টু বলেন, ‘ভয়াবহ অবস্থা দলের। এজন্য দায়ী চেয়ারম্যান-মহাসচিব। ভিক্ষা নিয়েও সেটার মধ্যে জালিয়াতি করেছেন তারা। আপনাদের পোস্টার দেখে আওয়ামী লীগও লজ্জা পায়। আপনাদের ভেলকিবাজি সবাই বুঝে গেছে। তবে ক্ষতি হয়েছে দলের। সব দায় চেয়ারম্যান-মহাসচিবের। আঘাতপ্রাপ্ত আর বহিষ্কার লোক একা হয়ে গেছে।’
সাইফুদ্দিন মিলন বলেন, ‘নির্বাচনে না গেলে জাতীয় পার্টি হিরো হতো। জিএম কাদের অনেক কিছু করেছেন দলের জন্য। তার সব শ্রম বৃথা হয়ে যাবে। আপনার বিকল্প নেই। সঠিক নেতৃত্বে আসার আহ্বান জানাই।’
সংগৃহীত ছবি
মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে আটকে থাকা চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে। এই কার্যক্রম চলবে আগামী ২৫ আগস্ট পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা ফরম পূরণের ফি পরিশোধের শেষ তারিখ আগামী ৩০ আগস্ট পর্যন্ত।
চলতি বছর প্রথমবারের মতো সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফরম পূরণ শুরু করেছে শিক্ষাবোর্ডেগুলো। সকল কার্যক্রমটি চলবে অনলাইনে।
গত ৩১ জুলাই এ সংক্রান্ত নিয়ম ঠিক করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। আন্তঃশিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১২ আগস্ট থেকে ২৫ আগস্ট পর্যন্ত ফরম পূরণ কার্যক্রম চলবে। আর ৩০ আগস্ট পর্যন্ত ফরম পূরণের জন্য শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক এসএমএম পাওয়া শিক্ষার্থীরা ফি পরিশোধ করতে পারবেন। তার আগে ১১ আগস্ট সম্ভাব্য পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, এবার কোনো নির্বাচনী পরীক্ষা হবে না। তাই এ সংক্রান্ত কোনো ফি নেয়া যাবে না। কোনো প্রতিষ্ঠান এসব আইন অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কেবল বৈধ রেজিস্ট্রেশনধারী শিক্ষার্থীরা ফরম পূরণ করতে পারবেন। অননুমোদিত রেজিস্ট্রেশনধারী শিক্ষার্থীকে ফরম পূরণ করলে কোনো ধরনের যোগাযোগ ছাড়াই তা বাতিল করা হবে।
বিজ্ঞান বিভাগে ১১৬০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসা শিক্ষা বিভাগে ১০৭০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। ফরম সংক্রান্ত কোনো সমস্যা বা অতিরিক্ত অর্থ আদায় করলে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের ফোনগুলো হচ্ছে-
ফোন-০২-৯৬৬৯৮১৫, ০২-৫৬৬১১০১৮১, ০২-৫৮৬১০২৪৮, ০১৬১০৭১১৩০৭, ০১৬২৫৬৩৮৫০৮, ০১৭২২৭৯৭৯৬৩