a
ফাইল ছবি
বাসে হাফ ভাড়া নেওয়ার দাবিতে রাজধানীর বনানীতে কামাল আতাতুর্ক সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করেন। বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছেন।
বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরে আজম মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘হাফ পাস থাকলেও সম্ভবত কোনো শিক্ষার্থীর কাছে হাফ ভাড়া নেওয়া হয়নি এ কারণে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করতে পারেন।’
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, গুলশান-বনানী-নতুনবাজার রোডে চক্রাকার যেসব বাস চলাচল করে সেগুলোতে কর্তৃপক্ষ হাফ ভাড়া নিচ্ছে না। অথচ প্রতিদিন প্রায় হাজারখানেক শিক্ষার্থী এই পথে যাতায়াত করে। আড়াই কিলোমিটার দূরত্বের এই পথে ভাড়া নেওয়া হয় ৩০ টাকা।
বনানী বিদ্যানিকেতনের শিক্ষক ও পুলিশ দুপুর সোয়া ১২টার দিকে শিক্ষার্থীদের অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা দাবি মানার ঘোষণা না দিলে সড়ক থেকে সরবে না বলে জানিয়ে দেয়। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব মোঃ আইয়ূব আলী, তিন বারের নির্বাচিত মেম্বার, চতুর্থবারে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতায় তিনি ৩০০ ভোটের ব্যবধানে অকৃতকার্য হন।
মুক্তসংবাদ প্রতিদিনের সংবাদ প্রতিবেদনে জানা যায়, মরহুম মোঃ মহরম আলীর পুত্র মোঃ আইয়ূব আলী বদরগঞ্জ বাজার কমিটিরও সভাপতি। তিনি বদরগাজী জামে মসজিদ ও একটি কিন্ডার গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেন।
মোঃ আইয়ূব আলী দেউন্দি বস্তি এলাকায় নিজ ভূমিতে হেলথ্ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে দিয়ে গরীবদের ফ্রি স্বাস্থ্য প্রদান নিশ্চিত করেছেন। তিনি যে কোন দুর্যোগ সময়ে মানুষের পাশে সাহায্যের হাত বাড়ান এবং সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার কারণে সবার নিকট অত্যন্ত জনপ্রিয়।
তিনি নও মুসলিম হাসান মাহমুদের একমাত্র অভিভাবক। আরো কিছু নও মুসলিম এর দেখ ভাল তিনি নিজেই করে থাকেন বলে এলাকার বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি সূত্র থেকে জানা যায়। উল্লেখ্য, নও মুসলিম হাসান মাহমুদের ফার্মেসীটিও করে দেন দানবীর এই আইয়ূব আলী।
ব্যক্তি জীবনে আইয়ূব আলী মেম্বারের ৪ ছেলে, ৫ মেয়ে ও ১ স্ত্রী। বড় মেয়ে বিবাহিত, অন্যান্যরা বিভিন্ন স্কুলে-কলেজে অধ্যয়নরত।
ফাইল ছবি
সকল আফগান পক্ষকে নিয়ে একটি নমনীয় ইসলামি সরকার গঠন করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে তালেবান। সোমবার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তালেবান মুখপাত্র সোহেল শাহিন।
তিনি বলেন, আফগানিস্তানে এখন যে সরকার গঠিত হবে তাতে শুধু তালেবান সদস্যরা থাকবেন না বরং সেখানে সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। যে কেউ তার অস্ত্র সমর্পণ করে তালেবানে যোগ দিলে তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আবারো আফগানিস্তান থেকে সেনাদের ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে জানালেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এটা অন্য আরেকজন প্রেসিডেন্টের জন্য রেখে দিতে পারি না। আফগানিস্তানে সেনা উপস্থিতি ধরে রাখার মধ্যে আর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থ জড়িত নয়।’
সোমবার হোয়াইট হাউস থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে এমনটাই জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি ভাষণে আফগান পরিস্থিতির জন্য সকল ধরণের দোষ কাবুলের ওপরেই চাপিয়ে দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি পূর্বের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথাও ব্যক্ত করেন।
জো বাইডেন বলেন, ‘আফগান সেনারা তালেবানের বিরুদ্ধে লড়বে আশরাফ গনি (সদ্যসাবেক আফগান প্রেসিডেন্ট) নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন। কিন্তু তার এ ধারণা ভুল ছিল। যেখানে আফগানরাই নিজেদের রক্ষায় লড়াইয়ে নামতে ইচ্ছুক নয়, সেখানে মার্কিনরা প্রাণ দিতে পারে না।’ সূত্র : সিএনএন, বিবিসি ও আল জাজিরা।