a
ফাইল ছবি
গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হওয়া পাঁচ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। গোয়েন্দারা প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের সন্ধান পেয়েছেন।
তারা পরীক্ষা আয়োজক ও ব্যাংকে কর্মরত অন্তত তিনজনের নামও পেয়েছেন। তাদের ধরার জন্য অভিযানও চলছে। তাদের সঙ্গে এ অপকর্মে আরও কয়েকজনকে চিহ্নিত করা গেছে বলেও গোয়েন্দাদের দাবি। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখনও বলে যাচ্ছে, তাদের কাছে এমন তথ্য নেই। তবে প্রমাণ মিললে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
সোনালী, রূপালী, জনতা, অগ্রণী ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে নিয়োগ পরীক্ষা ছিল গত ৬ নভেম্বর। ওই পাঁচ ব্যাংকে এক হাজার ৫১১টি পদে নিয়োগ পরীক্ষায় এক লাখ ১৬ হাজার ৪২৭ চাকরিপ্রত্যাশী অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির আওতায় পাঁচ ব্যাংকের অফিসার (ক্যাশ) নিয়োগের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ছিল সেদিন। সেদিনই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ পাওয়া যায়।
পরীক্ষার্থীদের অনেকেই দাবি করেছেন, আগেই প্রশ্নপত্র অনেকের কাছে ছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তাদের কেউ কেউ পোস্ট দিয়ে এসব তথ্য জানানোর পাশাপাশি পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানানো হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের যথাযথ ভাষ্য ছিল- প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি।
শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার যে দাবি করেছেন, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তদন্তে তার সত্যতা পেয়েছেন। যে প্রশ্নে পরীক্ষা হয়েছিল, তা হুবহু আগেই অনেক শিক্ষার্থীর কাছে চলে গেছে- এমন প্রমাণও পাওয়া গেছে।
এবার ব্যাংকের প্রশ্ন ফাঁসের এই সিন্ডিকেটের মধ্যে দু'জন ব্যাংকার ও একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা রয়েছেন। প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত এমন কয়েকজনকে গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মো. হারুন-অর রশিদ মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বলেন, ব্যাংকের প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় আজকালের মধ্যে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে। এর বেশি এখন বলতে চাই না।
প্রশ্ন ফাঁসের প্রমাণ মিলেছে কিনা- এর উত্তরে তিনি বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ব্যাপারে তথ্য-প্রমাণ আমরা পেয়েছি। আমরা অনেককে খুঁজছি।
তবে ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমকে বলেন, ২৬ শিক্ষার্থী বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে লিখিত অভিযোগ করেন। তবে আমরা এখনও এমন কোনো প্রমাণ পাইনি। তদন্ত চলছে। আমরাও চাই সত্য উদ্ঘাটিত হোক। যদি প্রশ্ন ফাঁসের সন্দেহাতীত প্রমাণ মেলে, তবে পরীক্ষা বাতিল করা হবে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি এবার পাঁচটি ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার দায়দায়িত্ব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আহ্ছানউল্লা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির মাধ্যমে সম্পাদন করে। আহ্ছানউল্লা ইউনিভার্সিটির তত্ত্বাবধানে পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়।
একাধিক সূত্রমতে, আহ্ছানউল্লা ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত আইসিটি টেকনিশিয়ান (হার্ডওয়্যার অ্যান্ড সফটওয়্যার) মো. মুক্তারুজ্জামান তার প্রতিষ্ঠান থেকেই প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করেন। তার সঙ্গে আরও কয়েক সহযোগী ছিল। তবে অন্যদের নাম এখনো জানা সম্ভব হয়নি।
একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, প্রশ্নপত্র ফাঁসের এই চক্রের সঙ্গে রূপালী ব্যাংকের সাভারের নবীনগর শাখায় কর্মরত জানে আলম মিলনের সংশ্নিষ্টতা পাওয়া গেছে। তার সঙ্গে জনতা ব্যাংকের গুলশান শাখায় অফিসার পদে কর্মরত শামছুল হক শ্যামলও ছিলেন। জানে আলম ও শ্যামলকে গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে একাধিক জায়গায় অভিযানও চালিয়েছে পুলিশ।
জানা গেছে, পাঁচ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসকারী একটি চক্র সক্রিয় ছিল- এমন তথ্য জানার পর পরীক্ষার কয়েক দিন আগে থেকে গোয়েন্দা ফাঁদ পাতা হয়। প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজন হিসেবে যাদের নাম সামনে আসে, তাদের কয়েকজনের সঙ্গে ছদ্মবেশী চাকরিপ্রার্থী সেজে যোগাযোগ করেন গোয়েন্দারা। প্রশ্ন ফাঁস চক্রের অন্যতম সদস্য স্বপন নামে এক ব্যক্তি অগ্রিম টাকার বিনিময়ে প্রশ্নপত্র সরবরাহ করতে রাজি হয়। সব কিছু চূড়ান্ত হলে ছদ্মবেশী গোয়েন্দাদের সঙ্গে স্বপনের চুক্তি হয়- টাকা হাতে পেলেই পরীক্ষার অন্তত ৭ ঘণ্টা আগে একটি 'সেফ হাউসে' নেওয়া হবে। যেখানে চাকরিপ্রত্যাশী প্রশ্ন সরবরাহ করে উত্তর মুখস্থ করানোর ব্যবস্থা করা হবে।
এমন কৌশল প্রয়োগ করেই স্বপনের খোঁজ মেলে। পরীক্ষার আগে তার কাছে হুবহু প্রশ্নপত্র চলে আসে। স্বপনের সঙ্গে রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তা জানে আলমসহ আরও কয়েকজন ব্যাংকার এবং অন্যান্য পেশার লোকের সঙ্গে প্রযুক্তিগত যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে। ওই তথ্য বলছে, পরীক্ষার কয়েক ঘণ্টা আগে তাদের সবার কাছে প্রশ্নপত্র পৌঁছে যায়।
জানা গেছে, জানে আলম, মুক্তারুজ্জামান ও শ্যামল মিলে চার দফায় প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করেছে। পুলিশের তদন্ত বলছে, অন্তত ৩০০ জনের কাছে তাদের মাধ্যমে পরীক্ষার আগেই প্রশ্ন চলে যায়। ৭-১৫ লাখ টাকায় একেকজনের কাছে প্রশ্ন বিক্রি করা হয়েছে।
চুক্তি অনুযায়ী অধিকাংশ চাকরিপ্রত্যাশীর কাছ থেকে পরীক্ষার আগে ২০ শতাংশ টাকা নিয়ে নেয় চক্রটি। বাকি টাকা লিখিত পরীক্ষার আগে ২০ শতাংশ ও সর্বশেষ বাকি অর্থ চাকরি হওয়ার পর পরিশোধের শর্ত ছিল। স্বপনের দায়িত্ব ছিল পরীক্ষার্থী সংগ্রহ করা। জানে আলম ও সামছুল হক সেফ হোম বা বুথে পরীক্ষার্থীদের হাতে প্রশ্ন দিয়ে তা মুখস্থ করার ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে। আহ্ছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশ্ন সংগ্রহ করার দায়িত্ব ছিল মো. মুক্তারুজ্জামানের। সূত্র: সমকাল
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: রাজধানীর মিরপুরের পাইকপাড়ায় মাইনুদ্দীন হাওলাদার নামে ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন। আজ রোজ শনিবার, দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টারস এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ভুক্তভোগী নিজেই।
মাইনুদ্দীন হাওলাদার উপস্থিত সকলকে যথাযথ সম্মানপূর্বক বলেন, আমি নিম্মস্বাক্ষরকারী মো: মাইনুদ্দীন হাওলাদার। পিতার নাম : মুজিবুল হক। মাতার নাম : ছকিনা খাতুন। বর্তমান ঠিকানা:- বাসা- নং- ৩৩৮/১, দক্ষিণ পাইকপাড়া, থানা- মিরপুর, জেলা- ঢাকা- ১২১৬। স্থায়ী ঠিকানা:- বাসা- নং- গ্রাম- ধনিয়া, পো: তুলাতলি বাজার, থানা- ভোলা সদর, জেলা- ভোলা। এনআইডি নং ৯৫৫ ২০৫ ৫৪১১। পেশা : ব্যবসা। ধর্ম- ইসলাম। জাতীয়তা- বাংলাদেশী। জন্ম তারিখ- ০১/০২/১৯৭২ ইংরেজী।
গত ০৯/০৪/২০১৫ইং তারিখ একটি জাতীয় দৈনিকে আমাকে নিয়ে একটি মিথ্যা নিউজ প্রকাশিত হয়। যাহা মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও হয়রানি মূলক বটে। তথাকথিত পত্রিকায় আমাকে ঢাকা মিরপুর থানা আওয়ামী লীগের সদস্য ও থানা মৎস জীবী লীগের সহ-সভাপতি বানিয়ে সংবাদ প্রচার করা হয়। এরপ্রেক্ষিতে গত ৪ আগষ্ট ২০২৪ ইং তারিখের ছাত্র হত্যা মামলার আসামী উল্লেখ করা হয় এবং বিএনপির বিরুদ্ধে কুৎসা রটিয়ে বিএনপি'কে মিডিয়া ট্রায়ালের মূখোমুখি দাড় করানোর চেষ্টা করা হয়।
উক্ত নিউজ প্রকাশ করার কারণে আমার এলাকায় (কল্যাণপুর) সামাজিক ও ব্যবসায়ীক হেও প্রতিপন্নসহ মান সম্মান ক্ষুণ্য হয়। আমি উক্ত প্রকাশিত নিউজের তিব্র প্রতিবাদ জনাচ্ছি এবং প্রকাশিত মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও হয়রানি মূলক নিউজটি'র প্রতিবাদ প্রকাশের জন্য অনুরোধ করছি।
সম্মানিত কলম সৈনিকেরা, আমি বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সরাসরি বা পরোক্ষ ভাবে জড়িত নই। আমি একজন কল্যাণপুর নতুন বাজারের স্থানীয় ব্যবসায়ী এবং বাজারের পাশের একটি মসজিদ/মাদ্রাসার সভাপতি হিসেবে দায়ীত্ব পালন করে আসিতেছি। তবে যখন যে সরকার ক্ষমতায় এসে মসজিদ/মাদ্রাসায় দান খয়রাত ও কম্বল বিতরণ করতো আমি সভাপতি হিসেবে পাশে থাকতে হতো এবং সেখানে তাদের দলীয় লোক ও অন্যান্যরা ছবি তুলতো এ ছাড়া আমার জানা মতে আর কোন কিছুই নেই। ০৪ আগষ্ট ২০২৪ তারিখের ঘটনায় জড়িত থাকার অজুহাত দেখিয়ে আমাকে গত ০৮/০৪/২০২৫ ইং তারিখ রাত আনুমানিক ১০.০০ ঘটিকার সময় পুলিশ কল্যাণপুর নতুন বাজার এলাকা থেকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে উপস্থিত বাজারের ব্যবসায়ীরা ও উৎসুক জনতার বাধার মূখে পরে ছেড়ে দেন। পরবর্তীতে ০৯/০৪/২০২৫ ইং তারিখ পত্রিকা'র নিউজ থেকে আমি জানতে পারিয়ে, ছাত্র ০৪ আগষ্ট ২০২৪ ইং এর ছাত্র হত্যা মিরপুর থানার মামলা নং ১৯ (৮) ২৪ বাদী- লোকমান (৫০), পিতা- সিরাজ মিয়া কর্তৃক একটি মামলায় ২৩ নং আসামী করা হয়।
একই দিন কল্যাণপুর এলাকার জন মানুষ ও ভিকটিমের বোনের ডিভিসি টিভিতে একটি সাক্ষাৎকার এর ফুটেজ থেকে জানা যায় যে, উক্ত ছাত্র টি ঢাকা বংশাল থানা এলাকায় ০৫ আগষ্ট ২০২৪ ইং মারা যায়, মামলাটি বংশাল থানায় না করে মিরপুর করা হয়, মামলাটি ০৫ আগষ্ট ২৪ না দেখিয়ে ৪ আগষ্ট ২৪ দেখিয়ে ভূল ঘটনার স্থান দেখানো হয় যাহা মামলার মেরিট নষ্ট করে দেওয়া হয়। মামলার বাদীকে ভিকটিম এর পরিবার চিনেন না, মামলায় লাশ রিসিভ দেখানো হয় ঢাকা মেডিকেল অথচ ভিকটিম এর পরিবার লাশ রিসিভ করেন মিডফোর্ট হাসপাতাল থেকে, আর যারা মামলার আসামী তাদেরকে ভিকটিম এর পরিবার চিনেন না ইত্যাদি।
বিগত ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে আমি দেখতে ও শুনতে পেতাম কিছু পুলিশ ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর কিছু অসাধু সদস্যরা গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, গায়েবী মামলা ও আয়না ঘর বানানোসহ এসব বে-আইনি কাজ করতেন। যার ফলে ঐ ফ্যাসিষ্ট সরকারকে পছন্দ করতাম না। পরবর্তীতে ফ্যাসিষ্ট সরকার পতনের পর সারা দেশের মানুষের স্বস্থি ফিরে আসলো, সাথে আমারও ভালো লাগলো যে, এবার জনবান্ধব বা জন মানুষের সরকারের পুলিশ দেখতে পাবো কিন্তু সে আশায় গুড়েবালি পরলো। এখন নিজেকেই অপরাধী মনে হচ্ছে যে, কি চাইলাম আর কি পেলাম, বর্তমানে আমার স্থানীয় ভাবে মান সম্মন সবই গেল।
আমি খুবই অসহায় জীবন যাপন করেতিছি। ০৪ আগষ্ট ২০২৪ ইং তারিখ আমি যে কল্যাণপুর নতুন বাজার উপস্থিত ছিলাম তার সিসি টিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করা আছে। তবে আমি যদি বিগত ফ্যাসিষ্ট সরকারের কোন অপরাধের সাথে জড়িত থাকার তথ্য আপনি বা আপনারা খুঁজে পান তাহলে আপনাদের যে কোন শাস্তি মাথা পেতে নিব। যে কোন বিচারের কাঠ ঘড়ায় দাঁড়াতে আমার কোন আপত্তি থাকবে না।
সম্মানিত কলমযোদ্ধা, আপনাদের লেখনির মধ্য দিয়ে আমার উপর এই মিথ্যা মামলা ও হয়রানির বিষয়টি কিছুটা হলেও লাঘব হবে। দয়া করে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদ সংবাদটি সবাই প্রকাশ করে জাতির কাছে এর সত্যতা তুলে ধরবেন।
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ১৬৪ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৫ হাজার ২২৯ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ৯৯৬৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৯ লাখ ৫৪ হাজার ৮৮১ জন।
আজ সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৫১৮৫ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৩৯ হাজার ৮২ জন।
উল্লেখ্য, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। অপরদিকে, নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৯,৯৬৪ জনের, যা একদিনে সর্বোচ্চ আক্রান্তের রেকর্ড।