a
ফাইল ফটো
আগামী ২৩ মে থেকে দেশের প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। করোনাভাইরাস সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির বৈঠক শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আজ বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) এ তথ্য জানানো হয়।
আজ সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বলা হয় যে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী ও অভিভাবকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে ও কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির পরামর্শক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগামী ঈদুল ফিতরের পর ২৩ মে ক্লাস শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ সময়ে অনলাইন শিক্ষাকার্যক্রম অব্যাহত থাকবে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন। সূত্র: নিউজ২৪
ফাইল ফটো
করোনাভাইরাস মহামারীর ফলে এবার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার (এসএসসি) আগে নির্বাচনী পরীক্ষা হবে না।আর ১ এপ্রিল থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ অনলাইনে শুরু করা হবে।
রোববার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের তথ্য সম্বলিত সম্ভাব্য তালিকা ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ২৮ মার্চ প্রকাশ করা হবে।
সম্ভাব্য তালিকা থেকে আগামী ১ থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে।
আর বিলম্ব ফিসহ ১০ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে। ফি জমার সর্বশেষ তারিখ বিলম্ব ফি ছাড়া ৮ এপ্রিল ও বিলম্ব ফিসহ ১৫ এপ্রিল নির্ধারণ করা হয়েছে।
ফাইল ফটো:ফারাক্কা বাঁধ
ভারতের বিহার রাজ্যের পানিসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী সঞ্জয় কুমার ঝা অভিযোগ করেন, ফারাক্কা বাঁধের ত্রুটিযুক্ত নকশার ফলে বর্ষার সময় রাজ্যে বন্যা হয় এবং বছরের বাকি সময়গুলোতে প্রচন্ড খরা হয়। তিনি এই পরিস্থিতির জন্য তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ফারাক্কার পানিবণ্টন চুক্তিরও সমালোচনা করেন।
গতকাল শনিবার হিন্দুস্থান টাইমস এ খবর প্রকাশ পায়। এর আগেও বিভিন্ন সময় বাঁধের ফটকগুলোতে গঙ্গার পলিমাটি জমে বিহারে সৃষ্ট বন্যা হওয়ায় ফারাক্কা বাঁধকে দায়ী করা হয়েছে।
শুক্রবার এক সেমিনারে ঝা বলেন, ফারাক্কা ব্যারেজের ত্রুটিযুক্ত নকশার ফলে নদীর তলদেশে ভারি পলি জমে যায় এবং বৃষ্টির সময় নদীর তীর ধরে সমগ্র অঞ্চল প্লাবিত হয়।
বর্ষার পর বিহারের নদীগুলোকে গঙ্গায় ১৪০০ কিউসেক পানি সরবরাহ করার কথা, কিন্তু পলি মাটি জমা হওয়ার ফলে পানি প্রবাহিত না হয়ে নদীর বন্যা তৈরি হচ্ছে।