a
ফাইল ছবি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে আমার কাছে কোনো আবেদন আসেনি। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদন করতে হবে। তারপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে মতামত চাইতে পারবে।
খালেদা জিয়া কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েও এখন যে মুক্ত হয়ে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা পাচ্ছেন সেটাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাদন্যতায়। সেক্ষেত্রে তারা (বিএনপি) আবেদন করার পরে সেটা দেখা যাবে।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বেলা পৌনে ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেল স্টেশনে সাংবাদিকদের পশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপির হরতাল কর্মসূচির হুংকার বিষয়ে সাংবাদিকদের পশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, কেউ আইন ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল পৌনে ১১টায় ঢাকা থেকে আন্ত:নগর মহানগর প্রভাতী ট্রেনে তিনি আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে এসে পৌঁছান। এসময় দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁকে স্বাগত জানান। পরে তিনি সড়ক পথে নিজ এলাকা কসবা উপজেলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীকে রায়ের বাজারের বাসা থেকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ রবিবার বিকাল চারটার দিকে ডিবি পুলিশ তাকে আটক করে। গণমাধ্যমকে এ খবরটি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
উল্লেখ্য, নিপুণ রায় চৌধুরী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের পুত্রবধূ এবং বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরীর মেয়ে।
ফাইল ছবি
মিয়ানমারে ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার বিরোধী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার রাতভর অভিযান পরিচালনা করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। এসময় নির্বিচারে গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৬০ জন। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা।
জানা যায়, ভুক্তভোগী পরিবার বা স্থানীয়রা নিহত সব মরদেহ সংগ্রহ করার সংগ্রহ করতে পারেননি। মরদেহগুলো বেশিরভাগ নিরাপত্তা বাহিনী সদস্যরা নিয়ে যায় বলে অভিযোগ করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বিক্ষোভকারীদের দমন করতে জান্তা বাহিনী বন্দুকের পাশাপাশি মেশিনগানের গুলি, গ্রেনেড এবং মর্টার ব্যবহার করেছে।
এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আমাদের এলাকার লোকজন জানত তাদের লোকজন আসবে এবং এর জন্য রাতভর অপেক্ষা করছিল কিন্তু তাদের অনেকে ফিরে আসেননি। সেনারা ভারী অস্ত্র ব্যবহার করেছে। আমরা মর্টার শেলও পেয়েছি। মেশিরগান থেকে প্রচুর গুলি করা হয়েছে। তাজা গুলির পাশাপাশি জান্তা বাহিনী গ্রেনেড লঞ্চার ব্যবহার করছিল বলে জানা যায়।
আরেক প্রত্যক্ষদর্শীর দাবি, রাস্তা ফাঁকা করতে সাধারণ পথচারীদের দিকেও গুলি করেছে জান্তা বাহিনী।
অপর আরেক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, তারা রাত ৮টা পর্যন্ত মাত্র তিনটি মরদেহ সংগ্রহ করতে পেরেছেন। বাকিগুলো সেনারা নিয়ে গিয়ে জেয়ামুনি প্যাগোডা এবং কাছাকাছি একটি স্কুলে স্তুুপ করেছে।