অনেক জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে টেলিভিশন ক্রীড়া উপস্থাপিকা সঞ্জনা গণেশনের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ভারতীয় ক্রিকেটের পেস বোলিং সুপারস্টার জসপ্রীত বুমরাহ।
বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার গোয়ায় বিলাসবহুল এক রিসোর্টে দুজনে বিয়ে করেছেন। বিয়েতে মাত্র ২০ জন অতিথি উপস্থিত ছিলেন। বিয়েতে কাউকে মোবাইল নিয়ে ঢুকার অনুমতি ছিলনা।
আজ টুইটারে বিয়ের আনুষ্ঠানকতা পোস্ট করেছেন বুমরাহ নিজেই। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘ভালোবাসা যদি আপনাকে যোগ্য মনে করে, তাহলে তা আপনার রাস্তা নির্দেশ করে দেয়। ভালোবাসার পথে হেঁটে আমাদের একসঙ্গে নয়া পথের সূচনা হলো। আজ আমাদের জীবনের অন্যতম সুখের দিন এবং আমাদের বিযের খবর ও আনন্দ আপনাদের সঙ্গে বিয়ে করে নিতে পেরে নিজেদের ধন্য মনে করছি।’
ইনস্টাগ্রামে নিজের অ্যাকাউন্টে বিয়ের ছবি পোস্ট করেছেন সঞ্জনাও। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সালমান খানের পরিবারের আরও এক সদস্য বলিউডে পা রাখতে যাচ্ছেন। এবার ক্যামেরার সামনে আসবেন বলিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেতার ভাগ্নি আলিজে অগ্নিহোত্রি। শোনা যাচ্ছে, সুরজ বরজাতিয়ার ছেলে অবনীশ বরজাতিয়ার সিনেমায় দেখা যাবে আলিজেকে। তার নায়ক হবেন সানি দেওলের পুত্র রাজবীর। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও কোনো ঘোষণা আসেনি।
আনন্দবাজারকে দেওয়া সূত্রের খবর অনুযায়ী, ‘রোম্যান্টিক কমেডি’ ঘরানার সিনেমা বানাবেন অবনীশ। অয়ন মুখোপাধ্যায়ের ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’র ধাঁচের গল্প নিয়ে হতে পারে সিনেমাটি।
বিজ্ঞাপন
সালমানের বোন আলভিরা খান এবং অতুল অগ্নিহোত্রির কন্যা আলিজে। সালমানের বাড়ির বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মাঝেমধ্যেই দেখা যায় তাকে। ২০১৯ সালে একবার শোনা গিয়েছিল, সালমানের ‘দাবাং ৩’-এর মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করবেন আলিজে।
আলিজের বাবা অতুল অগ্নিহোত্রি তখন বলেছিলেন, ‘এই খবরটি মিথ্যা। কারণ আলিজেকে এ ক্ষেত্রে কাস্ট করা ঠিক নয় এবং ওকে কাস্ট করার কথা ভাবাও হয়নি। আমি খবর কাগজেও এই খবরটি পড়েছি কিন্তু এটি সত্যি নয়। ইন্ডাস্ট্রি জায়গাটা খুব অদ্ভুত। এখানে কিছু বললেও দোষ, না বললেও দোষ। আমি আলিজেকে বলেছি এগুলো নিয়ে বেশি ভাবতে না। মানুষ যে ওকে নিয়ে কথা বলছেন, সেটা আশীর্বাদস্বরূপ।’
উল্লেখ্য, আলিজের বাবা অতুলও একজন বিখ্যাত অভিনেতা এবং পরিচালক। সালমানের সঙ্গেও একাধিক কাজ করেছেন তিনি
এক ইসরায়েলি সাবেক সেনা কমান্ডার দাবি করেছেন, হামাসের বিপক্ষে এরইমধ্যে ইসরায়েল হেরে গেছে। আইজ্যাক ব্রিক নামের ওই ইসরাইলি মেজর জেনারেল হিব্রু সংবাদমাধ্যম মারিভে একটি কলাম লিখেছেন। সেখানে তিনি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে বলেছেন, ‘আপনি দীর্ঘ সময় ধরে অসংখ্য সাধারণ মানুষের সাথে মিথ্যাচার করতে পারেন না।’
ওই জেনারেল লিখেছেন, ‘গাজায় এবং হিজবুল্লাহর বিপক্ষে কী ঘটছে, তা অচিরেই কিংবা কিছুটা পরে আমাদের মুখে চুনকালি মেখে দেবেই। এটা হবে ইসরায়েলি সেনা বাহিনীর সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়। আমরা এরই মধ্যে হামাসের সাথে হেরে গেছি। আমরা এই যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় আমাদের বিশ্ব মিত্রদেরও হারিয়ে দিয়েছি।’
আইজ্যক আরো বলেছেন, ইসরাইলি বাহিনী আঞ্চলিক যুদ্ধের জন্য কোনো রকম প্রস্তুতই ছিলো না। সামনে তাদের জন্য আরো হাাজারো কঠিন পরিস্থিতি আসন্ন। আর তা হবে গাজা যুদ্ধের চেয়েও ভয়ংকর। এই সাবেক সেনা কর্মকর্তা আরো বলেছেন, ‘যদি আমরা হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের জীবিত ফিরিয়ে আনতে না পারি, তবে এটা জনগণের কাছে ইসরায়েলের বড় পরাজয় হিসেবেই গণ্য হবে।’ তার মতে ৭ অক্টোবরের পর থেকেই পদে পদে ব্যর্থ হয়েছে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন